রবিবার, ১৩ মার্চ, ২০১৬

হাইড্রোকার্বন

হাইড্রোকার্বনঃ-

 শুধুমাত্র C ও H দ্বারা গঠিত জৈবযৌগকে  হাইড্রোকার্বন বলে।এদের সংকেত - (CxHy)
হাইড্রোকার্বনকে ২ ভাগে ভাগ করা হয়। যথাঃ অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন ও অ্যারোমাটিক হাইড্রোকার্বন।
অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বনঃ-
সুগন্ধিহীন, মুক্ত, বদ্ধ ও শাখাযুক্ত জৈবযৌগকে অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন বলে।
অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন ২ প্রকার । যথা- মুক্ত শিকল ও বদ্ধ শিকল হাইড্রোকার্বন। 

মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বনঃ যেসকল হাইড্রোকার্বনের কার্বন শিকলে কমপক্ষে ২টি প্রান্তীয় কার্বন পরমাণু থাকে তাকে মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন বলে। যেমন -H3C-CH3

মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন ২ প্রকার।
১.সম্পৃক্ত  হাইড্রোকার্বন ২. অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন
১.সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন (অ্যালকেন):- যে সকল মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বনে কার্বন কার্বন এক বন্ধনে আবদ্ধ থাকে তাদের সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন বা অ্যালকেন বলে।
২. অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন :- ২ এবং ৩ বন্ধন বিশিষ্ট হাইড্রোকার্বনকে অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন বলে। এক্ষেত্রে ২ বন্ধন থাকলে অ্যালকিন এবং ৩ বন্ধন থাকলে অ্যালকাইন বলা হয়।

মঙ্গলবার, ৮ মার্চ, ২০১৬

" রসায়ন বিজ্ঞান" বিষয়ের 32 টি খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর....
1) মুদ্রাধাতু :➟ অকাজ (Au, Cu, Ag)
2) অপধাতু :➟ জি বিয়াই সিগগির আসেন সাবধানে টুলে বসেন। (Ge, Bi, Si, As, Sb, Te, B)
3) চুম্বক ধাতু :➟ ফেল করি নাই, রুহুল রহিম ফালালে পেটাবো (Fe, Co, Ni, Ru, Rh, Pd, Pt)
4) অভিজাত ধাতু : আজ সোনা পাবে (Ag, Au, Pt)
5) নিকৃষ্ট ধাতু :➟ লতা (লোহা Fe, তামা Cu)
6) নরম ধাতু :➟ পাবে না কে কে (Pb, Na, K,Ca)
7) উদায়ী ধাতু :➟ জন কেডি মার্কারিকে চিনে (Zn, Cd, Hg, Cn)
8) সবচেয়ে হালকা ধাতু ➟ লিথিয়াম
9) সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু ➟ পটাসিয়াম
10) সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু ➟ প্লাটিনাম
11) সবচেয়ে শক্ত পদার্থ ➟ হীরক
12) সবচেয়ে ভারী তরল পদার্থ ➟ পারদ ও সিজিয়াম
13) স্বাভাবিক তাপমাত্রায় তরল ধাতু ➟ পারদ
14) গলনাংক সবচেয়ে কম যে ধাতুর ➟ পারদ
15) সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ধাতু ➟ লোহা
16) প্রকৃতিতি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় যে ধাতু ➟ এলুমিনিয়াম
17) যে ধাতুর উপর আঘাত করলে শব্দ হয় না ➟অ্যান্টিমনি
18) সবচেয়ে দ্রুত ক্ষয় প্রাপ্ত হয় যে ধাতু ➟দস্তা( জিংক)
19) যে ধাতু পানিতে ভাসে ➟ সোডিয়াম ও পটাসিয়াম
20) যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী এবং আঘাত করলে টুনটুন শব্দ হয়, তাদরেকে ধতু বলে। যেমন-সোন, রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
21) যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ অপরিবহী এবং যৌগে তড়িৎ ঋণাত্বক আয়ন হিসেবে থাকে, তাদের অধাতু বলে । যেমন কার্বন, অক্সিজেন আয়োডিন, হাইড্রোজেন ইত্যাদি।
22) কেওলিন হলো এক প্রকার সাদামাটি। কেত্তলিন সিরামিক সামগ্রী তৈরীর কাঁচামাল হিসেবে ব্যবাহৃত হয়।
23) সসপ্রতি ময়মনসিংহ জেলায় সিরামিক খানি আবস্কিৃত হয়।]
24) সোডিয়ামের যৌগ সোডিয়াম নাইট্রেট (NaNo3) কে চিলির সল্টপিটার বলে।
25) সোডিয়ামের কার্বনেট (Na2Co3) কে বেকিং পাউডার বলে।
26) পারমাণবিক চুল্লিতে সোডিয়াম ধাতু সবচেয়ে বেশী পরিমাণে পাওয়া যায়।
27) ঘরের ছাদ হিসেবে জিঙ্কের প্রলেপযুক্ত ইস্পাতের তৈরী চিট ব্যবাহৃত হয়।
28) ভু-ত্বকে অ্যালুমিনিয়াম ধাতু তাপ পরিবাহক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
29) সীসা কাগজের উপর ঘষলে কালো দাগ পড়ে।
30) যে লোহায় কার্বনের পরিম০৮ থেকে ৫ এর মধ্যে তাকে ইস্পাত বলে। স’ায়ী চুম্বক তৈরীতে ইস্পাত ব্যবাহৃত হয়।
31) কার্বনের পরিমানের উপর ইস্পাতের গুণাগুণ নির্ভর করে।
32) ইস্পাতের সঙ্গে ক্রোমিয়াম ও নিকেল মিশিয়ে যে বিশেষ ইস্পাত তৈরী হয়, তাকে স্টেইনলেস ষ্টিল বলে