শুক্রবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৬
বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৬
কতিপয় বিজ্ঞানী ও অাবিষ্কার
কতিপয় বিজ্ঞানী ও অাবিষ্কার
**কৃত্রিম জীন-খোরানা** পোলিও টিকা- জোনাস সক
**জলাতঙ্ক টিকা- লুই পাস্তুর
**বসন্তের টিকা - এডওয়ার্ড জেনার
** রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া - হার্ভে
**কোষ- রবার্ট হুক
**অণুবীক্ষণ -লিউয়েন হুক
** ব্যাকটেরিয়া - লিউয়েন হুক
**যক্ষার জীবাণু - রবার্ট কচ
** ম্যালেরিয়ার জীবাণু - রোনাল্ড রস
**DNA - ওয়াটসন ও ক্রীক
** পেনিসিলিন - ফ্লেমিং
**হেমিওপ্যাথি - হ্যানিম্যান
**বিবর্তনবাদ - ডারউইন
**উড়োজাহাজ -অরভিল ও উইলবার রাইটস
**এক্সরে - রন্টজেন
**কম্পিউটার -আইকেন
**চলচ্চিত্র - এডিসন
**টেলিভিশন - জন.এল.বেয়ার্ড
**টেলিফোন - আলেকজান্ডার গ্রাহামবেল
** মাইক্রোফোন - "" """""
**টেলিস্কোপ - গ্যালেলিও
**ডিনামাইট - নোবেল
**ফনোগ্রাফ - টমাস আলভা এডিসন
**বৈদ্যুতিক বাতি - টমাস আলভা এডিসন
**বাষ্পচালিত ইঞ্জিন - জেমস ওয়াট
**বেতার যন্ত্র - জি.মার্কনি
**রেলওয়ে ইঞ্জিন - স্টিফেনসন
**প্লবতা - আর্কিমিডিস
** লেজার রশ্মি - টি এইচ মাইম্যান
** ক্যালকুলেটর - ব্যাবেজ
**মাধ্যাকর্ষণ শক্তি - নিউটন
**পারমাণবিক বোমা - ওপেন হাইমার
**ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট -কিবলি
**রেফ্রিজারেটর - জেমস হ্যারিসন
** ডায়নামো - ফ্যারাডে
**ফিসন - অটোহান
** আণবিক শক্তি -জুলিও কুরী
**তেজস্ক্রিয়তা - বেকরেল
** হাইড্রোজেন -ক্যাভেন্ডিস
** অক্সিজেন - যোসেফ প্রিস্টলি
** ক্লোরিন - শীলে
**ফ্লোরিন - ময়সাঁ
** ব্রোমিন - ইডগার কারমান
** সোডিয়াম, পটাশিয়াম,বেরিয়াম ,ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম - ডেভি
** রোডিয়াম - মাদাম কুরী
** আর্গন, নিয়ন - রামজে
** সিলিকন, সিলিনিয়াম- বার্জেলিয়াস
**ইউরেনিয়াম -ক্লাপ্রথ
**প্লুটোনিয়াম - সিবোর্গ
**ফসফরাস - ব্রান্ড
** সায়ানাইড -ফ্রেকারো
**আইসোটোপ- সডিড
**ইলেকট্রন -থম্পসন
** নিউটন - চ্যাডউইক
**প্রোটন - রাদারফোর্ড
**পজিট্রন - অ্যান্ডারসন
**ওজোন- স্কোনবীনি
** ক্যালসিয়াম কার্বোনেট- উইলসন
**কার্বন-ডাই- অক্সাইড - হেলমন্ট
** নাইট্রিক অক্সাইড - প্রিস্টলি
**সালফিউরিক এসিড - ফিলিপস
**হাইড্রোক্লোরিক এসিড -গ্লুবার
**ব্লিচিং পাউডার -টিনান্ট
**ইউরিয়া - উইলার
**DDT- জিডলার
রবিবার, ১৩ মার্চ, ২০১৬
হাইড্রোকার্বন
হাইড্রোকার্বনঃ-
শুধুমাত্র C ও H দ্বারা গঠিত জৈবযৌগকে হাইড্রোকার্বন বলে।এদের সংকেত - (CxHy)
হাইড্রোকার্বনকে ২ ভাগে ভাগ করা হয়। যথাঃ অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন ও অ্যারোমাটিক হাইড্রোকার্বন।
অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বনঃ-
সুগন্ধিহীন, মুক্ত, বদ্ধ ও শাখাযুক্ত জৈবযৌগকে অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন বলে।
অ্যালিফেটিক হাইড্রোকার্বন ২ প্রকার । যথা- মুক্ত শিকল ও বদ্ধ শিকল হাইড্রোকার্বন।
মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বনঃ যেসকল হাইড্রোকার্বনের কার্বন শিকলে কমপক্ষে ২টি প্রান্তীয় কার্বন পরমাণু থাকে তাকে মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন বলে। যেমন -H3C-CH3
মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন ২ প্রকার।
১.সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন ২. অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন
১.সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন (অ্যালকেন):- যে সকল মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বনে কার্বন কার্বন এক বন্ধনে আবদ্ধ থাকে তাদের সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন বা অ্যালকেন বলে।
২. অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন :- ২ এবং ৩ বন্ধন বিশিষ্ট হাইড্রোকার্বনকে অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন বলে। এক্ষেত্রে ২ বন্ধন থাকলে অ্যালকিন এবং ৩ বন্ধন থাকলে অ্যালকাইন বলা হয়।
মঙ্গলবার, ৮ মার্চ, ২০১৬
" রসায়ন বিজ্ঞান" বিষয়ের 32 টি খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর....
1) মুদ্রাধাতু :➟ অকাজ (Au, Cu, Ag)
2) অপধাতু :➟ জি বিয়াই সিগগির আসেন সাবধানে টুলে বসেন। (Ge, Bi, Si, As, Sb, Te, B)
3) চুম্বক ধাতু :➟ ফেল করি নাই, রুহুল রহিম ফালালে পেটাবো (Fe, Co, Ni, Ru, Rh, Pd, Pt)
4) অভিজাত ধাতু : আজ সোনা পাবে (Ag, Au, Pt)
5) নিকৃষ্ট ধাতু :➟ লতা (লোহা Fe, তামা Cu)
6) নরম ধাতু :➟ পাবে না কে কে (Pb, Na, K,Ca)
7) উদায়ী ধাতু :➟ জন কেডি মার্কারিকে চিনে (Zn, Cd, Hg, Cn)
8) সবচেয়ে হালকা ধাতু ➟ লিথিয়াম
9) সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু ➟ পটাসিয়াম
10) সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু ➟ প্লাটিনাম
11) সবচেয়ে শক্ত পদার্থ ➟ হীরক
12) সবচেয়ে ভারী তরল পদার্থ ➟ পারদ ও সিজিয়াম
13) স্বাভাবিক তাপমাত্রায় তরল ধাতু ➟ পারদ
14) গলনাংক সবচেয়ে কম যে ধাতুর ➟ পারদ
15) সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ধাতু ➟ লোহা
16) প্রকৃতিতি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় যে ধাতু ➟ এলুমিনিয়াম
17) যে ধাতুর উপর আঘাত করলে শব্দ হয় না ➟অ্যান্টিমনি
18) সবচেয়ে দ্রুত ক্ষয় প্রাপ্ত হয় যে ধাতু ➟দস্তা( জিংক)
19) যে ধাতু পানিতে ভাসে ➟ সোডিয়াম ও পটাসিয়াম
20) যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী এবং আঘাত করলে টুনটুন শব্দ হয়, তাদরেকে ধতু বলে। যেমন-সোন, রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
21) যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ অপরিবহী এবং যৌগে তড়িৎ ঋণাত্বক আয়ন হিসেবে থাকে, তাদের অধাতু বলে । যেমন কার্বন, অক্সিজেন আয়োডিন, হাইড্রোজেন ইত্যাদি।
22) কেওলিন হলো এক প্রকার সাদামাটি। কেত্তলিন সিরামিক সামগ্রী তৈরীর কাঁচামাল হিসেবে ব্যবাহৃত হয়।
23) সসপ্রতি ময়মনসিংহ জেলায় সিরামিক খানি আবস্কিৃত হয়।]
24) সোডিয়ামের যৌগ সোডিয়াম নাইট্রেট (NaNo3) কে চিলির সল্টপিটার বলে।
25) সোডিয়ামের কার্বনেট (Na2Co3) কে বেকিং পাউডার বলে।
26) পারমাণবিক চুল্লিতে সোডিয়াম ধাতু সবচেয়ে বেশী পরিমাণে পাওয়া যায়।
27) ঘরের ছাদ হিসেবে জিঙ্কের প্রলেপযুক্ত ইস্পাতের তৈরী চিট ব্যবাহৃত হয়।
28) ভু-ত্বকে অ্যালুমিনিয়াম ধাতু তাপ পরিবাহক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
29) সীসা কাগজের উপর ঘষলে কালো দাগ পড়ে।
30) যে লোহায় কার্বনের পরিম০৮ থেকে ৫ এর মধ্যে তাকে ইস্পাত বলে। স’ায়ী চুম্বক তৈরীতে ইস্পাত ব্যবাহৃত হয়।
31) কার্বনের পরিমানের উপর ইস্পাতের গুণাগুণ নির্ভর করে।
32) ইস্পাতের সঙ্গে ক্রোমিয়াম ও নিকেল মিশিয়ে যে বিশেষ ইস্পাত তৈরী হয়, তাকে স্টেইনলেস ষ্টিল বলে
1) মুদ্রাধাতু :➟ অকাজ (Au, Cu, Ag)
2) অপধাতু :➟ জি বিয়াই সিগগির আসেন সাবধানে টুলে বসেন। (Ge, Bi, Si, As, Sb, Te, B)
3) চুম্বক ধাতু :➟ ফেল করি নাই, রুহুল রহিম ফালালে পেটাবো (Fe, Co, Ni, Ru, Rh, Pd, Pt)
4) অভিজাত ধাতু : আজ সোনা পাবে (Ag, Au, Pt)
5) নিকৃষ্ট ধাতু :➟ লতা (লোহা Fe, তামা Cu)
6) নরম ধাতু :➟ পাবে না কে কে (Pb, Na, K,Ca)
7) উদায়ী ধাতু :➟ জন কেডি মার্কারিকে চিনে (Zn, Cd, Hg, Cn)
8) সবচেয়ে হালকা ধাতু ➟ লিথিয়াম
9) সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু ➟ পটাসিয়াম
10) সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু ➟ প্লাটিনাম
11) সবচেয়ে শক্ত পদার্থ ➟ হীরক
12) সবচেয়ে ভারী তরল পদার্থ ➟ পারদ ও সিজিয়াম
13) স্বাভাবিক তাপমাত্রায় তরল ধাতু ➟ পারদ
14) গলনাংক সবচেয়ে কম যে ধাতুর ➟ পারদ
15) সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ধাতু ➟ লোহা
16) প্রকৃতিতি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় যে ধাতু ➟ এলুমিনিয়াম
17) যে ধাতুর উপর আঘাত করলে শব্দ হয় না ➟অ্যান্টিমনি
18) সবচেয়ে দ্রুত ক্ষয় প্রাপ্ত হয় যে ধাতু ➟দস্তা( জিংক)
19) যে ধাতু পানিতে ভাসে ➟ সোডিয়াম ও পটাসিয়াম
20) যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী এবং আঘাত করলে টুনটুন শব্দ হয়, তাদরেকে ধতু বলে। যেমন-সোন, রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
21) যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ অপরিবহী এবং যৌগে তড়িৎ ঋণাত্বক আয়ন হিসেবে থাকে, তাদের অধাতু বলে । যেমন কার্বন, অক্সিজেন আয়োডিন, হাইড্রোজেন ইত্যাদি।
22) কেওলিন হলো এক প্রকার সাদামাটি। কেত্তলিন সিরামিক সামগ্রী তৈরীর কাঁচামাল হিসেবে ব্যবাহৃত হয়।
23) সসপ্রতি ময়মনসিংহ জেলায় সিরামিক খানি আবস্কিৃত হয়।]
24) সোডিয়ামের যৌগ সোডিয়াম নাইট্রেট (NaNo3) কে চিলির সল্টপিটার বলে।
25) সোডিয়ামের কার্বনেট (Na2Co3) কে বেকিং পাউডার বলে।
26) পারমাণবিক চুল্লিতে সোডিয়াম ধাতু সবচেয়ে বেশী পরিমাণে পাওয়া যায়।
27) ঘরের ছাদ হিসেবে জিঙ্কের প্রলেপযুক্ত ইস্পাতের তৈরী চিট ব্যবাহৃত হয়।
28) ভু-ত্বকে অ্যালুমিনিয়াম ধাতু তাপ পরিবাহক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
29) সীসা কাগজের উপর ঘষলে কালো দাগ পড়ে।
30) যে লোহায় কার্বনের পরিম০৮ থেকে ৫ এর মধ্যে তাকে ইস্পাত বলে। স’ায়ী চুম্বক তৈরীতে ইস্পাত ব্যবাহৃত হয়।
31) কার্বনের পরিমানের উপর ইস্পাতের গুণাগুণ নির্ভর করে।
32) ইস্পাতের সঙ্গে ক্রোমিয়াম ও নিকেল মিশিয়ে যে বিশেষ ইস্পাত তৈরী হয়, তাকে স্টেইনলেস ষ্টিল বলে
বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
জাতি গঠনে যুব সমাজ
ভূমিকা :আমাদের যুব সমাজ জাতির আশা-ভরসার কেন্দ্রস্থল। জাতীয় জীবনে যে কোন গুরুত্বপূর্ণ, যে কোন আপদকালীন মুহূর্তে যুবসমাজ অগ্রণী এবং সাহসী ভূমিকা পালন করতে পারে। ‘৫২-তে, ‘৫৪-তে, ‘৬২-তে, ৬৬-তে, ‘৬৯-এ, ৭১- এ এবং ‘৯০-এর উত্তাল দিনে দেশবাসীকে তারা আশা দিয়ে, ভরসা দিয়ে, শক্তি দিয়ে, মেধা দিয়ে, মনন দিয়ে এবং প্রতিভা দিয়ে, প্রেরণা জুগিয়েছে। এ ত্যাগ ও সংগ্রামী চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে আমাদের বর্তমান যুব সমাজ দেশগঠনে স্মরণীয় ভূমিকা রাখতে পারে।
আমাদের যুবসমাজের গৌরবদীপ্ত অতীত :
আমাদের যুবসমাজের অতীত অতি গৌরবদীপ্ত। জাতির আপদকালীন বিভিন্ন সময়ে তারা যে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করেছে তা অনুকরণ ও অনুসরণযোগ্য। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে বাংলা ভাষাকে মাতৃভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা, ৫৪ যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনে,৫৮ সাময়িক শাসনের বিরুদ্ধে, ৭১ মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং ৯০ সালের গণঅভ্যুত্থানের উত্তাল দিনগুলোতে সংগ্রামী যুবসমাজ ব্যাপক ভূমিকা জাতি চিরদিন শ্রদ্ধাভরে মনে রাখবে।
বর্তমানে যুবসমাজের কর্মকান্ড :
বর্তমানে যুবসমাজের অবস্থা খুব ভয়াবহ। বর্তমানে আর্থসামাজিক পরিবেসের কারনে যুবসমাজ আজ তারা সন্ত্রাসে, চাঁদা আদায়ে ও হত্যার মত অপরাধমূলক কর্মকান্ডে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেছে। তাদের মধ্যে আজ নৈরাজ্য, অবক্ষয়, হতাশা, ব্যর্থতা ও আশা ভঙ্গের আর্তনাদ ধ্বনিত হচ্ছে। অবশ্য গোটা যুবসমাজ এখন অবক্ষয়মূলক কর্মকান্ডে জড়িয়ে নয়। যুবসমাজধারী মুষ্টিমেয় লোকজন এর সাথে জড়িত। বৃহত্তর যুবসমাজের মঙ্গলের কথা ভেবে এ অবক্ষয় থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সচেতন যুবসমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। তাদের ভুলে গেলে চলবে না জাতীয় জীবনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্মরণীয় অবদান রাখা তাদের কর্তব্য। এ বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় দুইকোটি যুবক-যুবতী বেকার। অথচ যুবক-যুবতীরাই হচ্ছে দেশ ও জাতির প্রাণশক্তি। এরাই হচ্ছে সকল কর্মকান্ডের মূল চালিকাশক্তি ও ভবিষ্যতের কর্ণধার। এ যুবসমাজকে বাদ দিয়ে জাতীয় জীবনে উন্নতি ও অগ্রগতির কথা ভাবাই যায় না। আজকের বাংলাদেশের বেকার যুবসমাজের চিত্র শুধু উদ্বেগজনক নয়, ভয়ংকারও বটে। এ ভয়ংকার পরিস্থিতিতে সমাজে শুধু যে হতাশা বাড়ছে তা নয়, বরং নানাবিধ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দ্বারা ও মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। বিঘ্নিত হচ্ছে শান্তি-শৃঙ্খলা, নৈতিহতা ও নিরাপত্তা, বাড়ছে অস্থিরতা ও সামাজিক অপরাধ। শিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত ও যুব শক্তিকে আত্নকর্মসংস্থানে উদ্ধুদ্ব করে তুলতে হবে। যুব সমাজের আগ্রহ সৃষ্টি এবং তাদের সাহায্যে ও সহযোগিতার ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারলে দেশের বেকার সমস্যাই শুধু নিরসন হবে তা নয়, সামাজিক অপরাধ, বিশৃঙ্খালা ও নিরাপত্তাহীনতা থেকে দেশকে বাচাঁনো যাবে।দেশ গঠনে যুবসমাজের ভূমিকা :
যুব সমাজ দেশের সচেতন নাগরিক। দেশের প্রতিটি বিষয়ে জানা-বোঝা, অর্জন এবং মতামত প্রদানের মধ্যে তারা জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধার হিসেবে গড়ে ওঠে। সততা,আদর্শ, নিষ্ঠা, দেশপ্রেমে উদ্ধুদ্ধ যুবরাই জাতির সেরা সম্পদ। নানা সমস্যা ও সম্ভবনাকে সাথে একাত্না হওয়ার মধ্যে দিয়েই যুবসমাজ জাতিগঠনে ভূমিকা রাখতে পারে। এক্ষেত্রে তাদের যে ভূমিকা রয়েছে তা হল-(১) নাগরিক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করা।
(২) সন্ত্রাস, হত্যা এবং অরাজকতা থেকে দূরে থাকবে হবে।
(৩) ধৈর্যশীল হতে হবে।
(৪) শরীরের গঠন ঠিক রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।
(৫) আত্নসচেতন হতে হবে।
(৬) সংর্কীণতা দূর করে বিরাট ও বিশাল হৃদয়ের অধিকারী হতে হবে।
(৭) বেকারত্ব দূরীকরন করে দেশ ও জাতির উন্নয়ন করা।
(৮) প্রশিক্ষনের মাধ্যমে মানব সম্পদ উন্নয়ন, কর্মসংস্থানের বৃদ্ধি ও দারিদ্র্য দূরীকরণ।
(৯) আত্নকর্মসংস্থানের মাধ্যমে শহরমুখী জনস্রোত এবং গ্রামীন অর্থনীতি ও ভারসাম্য রক্ষা।
(১০) জনশক্তি সদ্ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন।
(১১) দেশপ্রেমে যুব সমাজকে উদ্ধুদ্ধ করা এবং স্বেচ্ছামূলক কাজে উৎসাহিত করার মাধ্যমে জাতির উন্নয়ন।
(১২)সাধারন শিক্ষার দিকে বেশি না ঝুঁকে তাদেরকে বৃত্তিমূলক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে হবে। এতে তারা দ্রুত কাজ পাবে। বেকারত্বের অভিশাপ তাদের বইতে হবে না। এতে যুব সমাজের দ্বারা জাতির উন্নতি হবে।
(১৩) প্রশিক্ষণ দান :
যুব সমাজকে উপযুক্ত প্রশিক্ষন দিয়ে দক্ষ কর্মী তৈরী করতে হবে এবং স্ব-স্ব পেশায় দক্ষতা বাড়ানোর জন্য পুরুস্কার প্রদানের ব্যবস্থা রাখতে হবে এতে যুব সমাজ উৎসাহিত হবে এবং একটি উন্নত জাতি আমাদের উপহার দিবে।
(১৪) উপযুক্ত সম্মান প্রদর্শন করতে হবেঃ
তাদেরকে কোন ক্রমেই অসম্মান বা অশ্রদ্ধা করা চলবে না তাদের প্রাপ্য মর্যাদা, সম্মান ও শ্রদ্ধা কিংবা ভালবাসা দিতে হবে।
(১৫) শিক্ষিতের হার বাড়াতে হবেঃ
আমাদের দেশের শিক্ষার হার মাত্র ৬৫ ভাগ। শিক্ষার হার বাড়িয়ে যুব সমাজকে শিক্ষিত করে দেশ ও জাতির উন্নয়ন করা যাবে।
(১৬)যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর :
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বেকার যুবক-যুবতীদের একটি আশা ভরসা এবং আত্নকর্মসংস্থানের একটি অন্যতম জায়গা। জাতি গঠনের উন্নয়নের পিছনে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর এর ভূমিকা অপরিসীম।
“মানুষ বাঁচে আশায় আর দেশ বাঁচে ভালবাসায়” এ কথা মনে প্রানে আমরা যুবক সমাজ দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখব।
(১৭) দেশপ্রেম : দেশের স্বাধীনতা ও র্সাবভৌমত্ব রক্ষায় জীবনবাজি রেখে লড়াই করতে ও তারা পিছপা হয় না। তাদের এই দেশপ্রেমসমগ্র জাতিকে উদ্ধুদ্ধ করে।
(১৮) জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন :জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন সর্ম্পকে নিজে সচেতন হয়ে যুবকরা সাধারন মানুষকে সচেতন করতে পারে। অধিক জনসংখ্যার কুফল সর্ম্পকে তারা জনগনের মধ্যে প্রচার প্রচরনা চালালে সহজেই তারা তাদের পরামর্শ গ্রহন করবে। কারন শিক্ষিত যুব সমাজকেই সকলেই গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
(১৯) নৈতিক অবক্ষয় রোধ :
যুবসমাজের ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে দেশ একটি ইতিবাচক জাগরন সৃষ্টি হতে পারে। সমস্ত অন্যায়, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও অমানবিকতার বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়ে নিজেরা সৎ ও আদর্শনিষ্ঠ হয়ে উঠলে একটি দুর্ণীতিমুক্ত জাতি গড়ে উঠতে পারে।
(২০) নিরক্ষতা দূরীকরণ :
জাতিকে নিরক্ষতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে যুবসমাজ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। একজন শিক্ষিত যুবক তার পাশে অক্ষর দান করতে পারে। প্রতিটি
(২১) বেকারত্ব নিরসন :
মেধা ও সৃজনশীলতার দ্বারা আত্নকর্মসংস্থানের মাধ্যমে যুবসমাজরা বেকারত্ব নিরসনে ভূমিকা রাখতে পারে এবং জাতি গঠনে ভূমিকা রাখতে পারে।
(২২) সমাজকল্যাণ :
দেশের যেকোন দুর্যোগে যুবসমাজ সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে। বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, সাইক্লোন প্রভৃতি প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সেবা, প্রয়োজনীয় খাদ্য, বস্ত্র ও পানীয় জলের ব্যবস্থা করতে পারে। এতে দেশ ও জাতি উন্নতি সাধন হয়।
(২৩) অর্থনৈতিক উন্নয়ন : কৃষিতে আধুনিকপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি ও আধুনিক উৎপাদন ব্যবস্থা রপ্ত করে দেশে শিল্পের বিকাশে ভূমিকা রাখতে পারে তারা নিজেদের উদ্যোগে আধুনিক পদ্ধতিতে কৃষি খামার প্রতিষ্ঠা, হাঁস-মুরগি, পশু ও মৎস চাষ করে অর্থনীতির চাকাকে গতিশীল করতে পারে। এভাবে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব হলে দেশ ও জাতির উন্নয়ন হবে।
(২৪) সাংস্কৃতিক জাগরন :
জাতীয় সংস্কৃতি বিকাশে যুবসমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সাংস্কৃতিক জাগরন ঘটিয়ে তারা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারে।
(২৫)বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন :আমাদের দেশের যুবক-যুবতীরা দেশের বাহিরে গমন করে একদিকে যেমন দেশের চাকা সচল রাখছে তেমনি দেশকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে পাঠাচ্ছে ।
উপসংহার :
সচেতন যুবসমাজে যদি উপরোক্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য পরম নিষ্ঠার সাথে পালন করে এবং নিজেদেরকে আত্নসচেতন, স্বয়ম্ভর করে গড়ে তোলে, তবে দেশ গঠনে তারা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে। বস্তুত সংগ্রামী যুবসমাজ যদি তাদের উপর অর্পিত দায়িত্বসমূহ নিষ্ঠা ও প্রযত্নের সাথে সম্পন্ন করে এবং আমাদের যুবকদের অতীত গৌরবদিপ্ত কর্মকান্ড থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেদের গড়ে তোলে তবে আগামি দিনের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ায় হাতিয়ার হিসেবে তারা চির পরিচিত হবে। আমাদের দেশের মত স্বল্প শিক্ষিত উন্নয়নশীল দেশে যুবসমাজেই সকল আশা-ভরসার স্থল। মানব কল্যানে উদ্ধুদ্ধ হয়ে প্রতিটি যুবক-কে দেশ ও জাতির প্রতি নিজেদের দায়িত্ব পালনের সচেষ্ট হয় তবেই জাতিয় জীবনে আসবে সামগ্রীক মুক্তি।
(অসমাপ্ত)
সোমবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১৬
৩৬ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্নের সমাধান
১। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানের কততম সংশোধনীর মাধ্যমে রদ করা হয়েছে?
উত্তরঃ ১৫
২। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ কয় কক্ষ বিশিষ্ট?
উত্তরঃ এক কক্ষ
৩। ভারতের কতটি ‘ছিটমহল’ বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে?
উত্তরঃ ১১১টি
৪। বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান কোনটি?
উত্তরঃ ৮৮০ ০১’ ৯২০-৪১’ দক্ষিণ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে
৫। বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারী অনুষ্ঠিত হয় কবে?
উত্তরঃ ১৯৭৪ সাল
৬। বাংলাভাষাকে পাকিস্তান গণপরিষদ কোন তারিখে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়?
উত্তরঃ ১৬ ফেব্রুয়ারী ১৯৫৬
৭। মুক্তিযুদ্ধকালীন কোন তারিখে বুদ্ধিজীবীদের ওপর ব্যাপক হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়?
উত্তরঃ ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১
৮। বাঙ্গালী জাতির প্রধান অংশ কোন মূল জাতিগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত?
উত্তরঃ অস্ট্রিক
৯। বাংলার সর্ব প্রাচীন জনপদের নাম কি?
উত্তরঃ পুন্ড্র
১০। বাংলা (দেশ ও ভাষা) নামের উৎপত্তির বিষয়টি কোন গ্রন্থে সর্বাধিক উল্লেখিত হয়েছে?
উত্তরঃ আইন-ই-আকবরী
১১। ঢাকার লালবাগের দূর্গ নির্মাণ করেনঃ
উত্তরঃ শায়েস্তা খান
১২। বাংলার “ছিয়াত্তরের মনন্তর” এর সময় কালঃ
উত্তরঃ ১৭৭০ খ্রীষ্টাব্দ
১৩। সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়?
উত্তরঃ ৩১ জানুয়ারী ১৯৫২
১৪। ৬ দফা দাবী পেশ করা হয়ঃ
উত্তরঃ ১৯৬৬ সালে
১৫। বঙ্গবন্ধুর ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ভাষনের সময়কালে পূর্ব পাকিস্তানে যে আন্দোলন চলছিল সেটি হলঃ
উত্তরঃ পূর্ব পাকিস্তানের অসহযোগ আন্দোলন
১৬। কোন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে জাতীয় সংগীতের কত চরণ বাজানো হয়?
উত্তরঃ প্রথম ৪টি
১৭। ECNEC এর চেয়ারম্যান বা সভাপতি কে?
উত্তরঃ প্রধানমন্ত্রী
১৮। ‘অগ্নিশ্বর’ কি ফসলের উন্নতজাত?
উত্তরঃ কলা
১৯। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে সরকারের বড় অর্জন কোনটি?
উত্তরঃ সমুদ্র বিজয় (অর্জন…ছিটমহল এসব, বাকি সব চলমান প্রক্রিয়া)
২০। ২৬ মার্চ ১৯৭১-এর স্বাধীনতা ঘোষনা বঙ্গবন্ধু জারী করেন-
উত্তরঃ ওয়ারলেসের মাধ্যমে
২১। বাংলাদেশের রোপা আমন ধান কাটা হয়-
উত্তরঃ অগ্রহায়ণ-পৌষ মাসে
২২। সুন্দরবন-এর কত শতাংশ বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমার মধ্যে পড়েছে?
উত্তরঃ ৬২%
২৩। MDG –এর অন্যতম লক্ষ্য কি?
উত্তরঃ ক্ষুধা ও দারিদ্র দূর করা
২৪। কোন উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ধর্ম ইসলাম?
উত্তরঃ পাঙন
25. ঢাকার ‘ধোলাই খাল কে খনন করেন ? ইসলাম খান
২৬। বাংলাদেশের স্বীকৃতি দানকারী প্রথম ইউরোপের দেশঃ
উত্তরঃ পূর্ব জার্মানি
২৭। বাংলাদেশের বৃহত্তর জেলা কতটি?
উত্তরঃ ১৯টি
২৮। ‘শুভলং’ ঝরণা কোন জেলায় অবস্থিত?
উত্তরঃ রাঙামাটি
২৯। বাংলাদেশের ঊষনতম স্থানের নাম কি?
উত্তরঃ লালপুর, নাটোর
৩০। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা কত সালে গৃহীত হয়?
উত্তরঃ ১৭ জানুয়ারী ১৯৭২
৩১। ‘রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র’ গ্রন্থটির প্রণেতা-
উত্তরঃ রামরাম বসু
৩২। ‘ইয়ং বেঙ্গল’ গোষ্ঠীয় মুখপাত্ররুপে কোন পত্রিকা প্রকাশিত হয়?
উত্তরঃ জ্ঞানান্বেষণ
৩৩। হরিনাথ মজুমদার সম্পাদিত পত্রিকার নাম কি?
উত্তরঃ গ্রামবার্তা প্রকাশিকা
৩৪। নিচের কোন শব্দটি প্রত্যয়যোগে গঠিত হয়নি?
উত্তরঃ শুভেচ্ছা
৩৫। বহুব্রীহি সমাসবদ্ধ পদ
উত্তরঃ তপোবন
৩৬। নিচের কোনটি বিশেষ্য পদ?
উত্তরঃ গাম্ভীর্য (বাংলা একাডেমী, প-৩৫৫)
৩৭। নিচের কোন শব্দে নত্ব বিধি অনুসারে ণ-এর ব্যবহার হয়েছে।
উত্তরঃ প্রবণ
৩৮। “মিথ্যাবাদীকে সবাই অপছন্দ করে” –বাক্যটিতে নেতিবাচক বাক্যে রূপান্তর করলে হয় –
উত্তরঃ মিথ্যাবাদীকে কেউ পছন্দ করে না
৩৯। বন্ধন শব্দের সঠিক অক্ষর বিন্যাস ঃ
উত্তরঃ (ক)// নিশ্চিত না
৪০। “Null and Void”- এর বাংলা পরিভাষা –
উত্তরঃ বাতিল
৪১। ‘ হেড মৌলভী’ কোন কোন ভাষার শব্দ যোগে গঠিত হয়েছে?
উত্তরঃ ইংরেজি + ফার্সি
৪২। ‘রবীন্দ্র’-এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
উত্তরঃ রবি + ইন্দ্র
৪৩। এ যে আমাদের চেনা লোক, চেনা কোন পদ
উত্তরঃ বিশেষণ
৪৪। প্রকর্ষ শব্দের সমার্থক শব্দ
উত্তরঃ উৎকর্ষ
৪৫। কোনটি কাজী নজরুল ইসলামের উপন্যাস?
উত্তরঃ কুহেলিকা
৪৬। কোনটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের পত্র কাব্য?
উত্তরঃ বীরাঙ্গনা
৪৭। ‘একখানি ছোট ক্ষেত আমি একেলা’ -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন কবিতার চরণ?
উত্তরঃ সোনার তরী
৪৮। ‘আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি’ কবিতাটি কার লেখা
উত্তরঃ আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
৪৯। কোনটি শওকত ওসমানের রচনা নয়?
উত্তরঃ ভেজাল
৫০। কোনটি কাজী নজরুল ইসলামের রচনা নয়?
উত্তরঃ বালুচর (জসিমউদ্দিন)
৫১। সবুজপত্র প্রকাশিত হয় কোন সালে?
উত্তরঃ ১৯১৪
৫২। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক নাটক-
উত্তরঃ পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়
৫৩। কোনটি জসীম উদ্দীনের নাটক?
উত্তরঃ বেদের মেয়ে
৫৪। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে কোন ধর্মপ্রচারক-এর প্রভাব অপরিসীম?
উত্তরঃ শ্রীচৈতন্যদেব
৫৫। মুনীর চৌধুরীর অনুদিত নাটক কোনটি?
উত্তরঃ মুখরা রমণী বশীকরণ
৫৬। কোনটি উপন্যাস নয়?
উত্তরঃ কবিতার কথা
৫৭।‘ বিষাদসিন্ধু’ একটি –
উত্তরঃ ইতিহাস আশ্রয়ী উপন্যাস
৫৮। মধ্যযুগের শেষ কৰি ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তরঃ ১৭৬০
৫৯। বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রার বর্ণ কয়টি?
উত্তরঃ ৮টি
৬০। ‘বিজ্ঞান’ শব্দের যুক্তবর্ণের সঠিক রূপ কোনটি?
উত্তরঃ জ+ঞ
৬১। ‘তোহফা’ কাব্যটি কে রচনা করেন?
উত্তরঃ আলাওল
৬২। এন্টনি-ফিরিঙ্গি কী জাতীয় সাহিত্যের রচয়িতা?
উত্তরঃ কবিগান
৬৩। নিচের কোনটি ভ্রমণ সাহিত্য বিষয়ক গ্রন্থ নয়।
উত্তরঃ চার ইয়ারী কথা
৬৪। নিচের যে উপন্যাসে গ্রামীন সমাজ জীবনের চিত্র প্রাধান্য লাভ করেনি-
উত্তরঃ সীতারাম
৬৫। নিচের কোন চরিত্র দুটি রবীন্দ্রনাথের ‘ঘরে বাইরে’ উপন্যাসের?
উত্তরঃ নিখিলেস-বিমলা
৬৬। ১৭৮৩ সালে ভার্সাইতে কয়টি চুক্তি সাক্ষরিত হয়?
উত্তরঃ ২
৬৭। লাউসের (Laos) সরকারি নাম কি?
উত্তরঃ Laos People’s Democratic Republic
৬৮। নিচের কোন রাষ্ট্র সর্বাধিক রাষ্ট্রের সাথে সীমান্ত যুক্ত?
উত্তরঃ চীন
৬৯। IAEA –এর সদর দপ্তর হচ্ছেঃ
উত্তরঃ ভিয়েনা
৭০। সার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়ঃ
উত্তরঃ ১৯৮৫
৭১। জাতিসংঘ কোন বছর প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তরঃ ১৯৪৫
৭২। আলেপ্পো শহরটি কোথায় অবস্থিত।
উত্তরঃ সিরিয়া
৭৩। মাদার তেরেসা কোন দেশে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তরঃ আলবেনিয়া
৭৪। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (UNDP) শীর্ষ পদটি কি?
উত্তরঃ প্রশাসক
৭৫। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় Green Climate Fund বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোর জন্য কি পরিমাণ অর্থ মঞ্জুর করেছে।
উত্তরঃ ১০০ বিলিয়ন ডলার
৭৬। কোন সঙ্কটকে কেন্দ্র করে ১৯৫০ সালের “শান্তি ঐক্য প্রস্তাব” জাতিসংঘের মাধ্যমে পেশ করা হয়?
উত্তরঃ কোরিয়া সংকট
৭৭। সুয়েজ খাল কোন বৎসর চালু হয়?
উত্তরঃ ১৮৬৯
৭৮। নিম্মলিখিত কোনটি International mother Earthday?
উত্তরঃ ২২ এপ্রিল
৭৯. প্রেসিডেন্ট-উইন্ড উইলসনের 14 points এ কত নম্বর point এ জাতিপুঞ্জের সৃষ্টির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
উত্তরঃ ১8
৮০/যুক্তরাষ্ট্রে কবে একক ভাবে ABM (Anti-Ballistic Missile) চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে?
উত্তরঃ জুন ২০০২
৮১ । আরবলীগ প্রতিষ্ঠা পায়-
উত্তরঃ ১৯৪৫
৮২/ “YALTA Conference” এর একটি লক্ষ্য ছিল-
উত্তরঃ জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা
৮৩/ বর্তমানে ন্যামের সদস্য সংখ্যাঃ
উত্তরঃ সঠিক উত্তর নাই (১২০)
৮৪/ War and Peace উপন্যাসের রচয়িতা
উত্তরঃ লিও টলষ্টয়
৮৫. আন্তর্জাতিক রেডক্রস এর সদর দপ্তরঃ
উত্তরঃ জেনেভা
৮৬. সুন্দরবনে বাঘ গণনায় ব্যবহৃত হয়-
পাগ-মার্ক
৮৭. বায়ুমন্ডলের মোট শক্তির কত শতাংশ সূর্য হতে আসে?
৯৯.৯৭ শতাংশ
৮৮. বিশ্বব্যাংক অনুযায়ী ভবিষ্যতের জলবায়ু পরিবর্তমানের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলায় বিশ্ব সাহায্যের কত শতাংশ বাংলাদেশকে প্রদান করবে?
৩০%
৮৯. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ২০১৫ কবে জারি হয়েছে?
সঠিক উত্তর নেই।
৯০. ২০০৪ সালের ভয়ংকর সুনামি ঢেউয়ের গতি ছিল ঘন্টায়-
৭০০-৮০০ কিঃ মিঃ
৯১. ফিশারীজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
চাঁদপুরে
৯২। বাংলাদেশে কখন থেকে বয়স্ক ভাতা চালু হয়?
১৯৯৭ সালে
৯৩. বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমানা কত?
৩৯৭৮ কি. মিঃ. অনেক জায়গায় আছে, ৪০৯৬
৯৪. মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারের দৈর্ঘ্য কত?
১১.৮ কি. মি.
৯৫. সমুদ্রপৃষ্ঠ ৪৫cm বৃদ্ধি পেলে ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশে Climate refugee হবে?
৩.৫ কোটি
৯৬. সুনামীর কারণ হলো-
সমুদ্রের তলদেশে ভূমিকম্প
৯৭. যে সব অণুজীব রোগ সৃষ্টি করে তাদের বলা হয়-
প্যাথজেনিক
৯৮. শিশুর মনস্তাত্ত্বিক চাহিদা পূরণে নিচের কোনটি জরুরী?
উল্লেখিত সব কটি
৯৯. মস্তিষ্ক কোন তন্ত্রের অঙ্গ?
স্নায়ুতন্ত্রের
১০০. ভাইরাস জনিত রোগ নয় কোনটি?
নিওমোনিয়া
১০১. প্রাণী জগতের উতপত্তি ও বংশ সম্বন্ধীয় বিদ্যাকে বলে-
ইভোলিওশন
১০২. কোন জ্বালানী পোড়ালে সালফার ডাই অক্সাইড বাতাসে আসে?
পেট্রোল
১০৩। মোবাইল টেলিফোনের লাইনের মধ্যদিয়ে প্রবাহিত হয়-
চৌম্বক শক্তি
১০৪। নিচের কোনটি আমিষ জাতীয় খাদ্য হজমে সাহায্য করে?
ট্রিপসিন
১০৫। বায়ুমন্ডলে শতকরা কতভাগ আরগন বিদ্যমান?
০.৮
১০৬। মানুষের রক্তে লোহিত কণিকা কোথায় সঞ্চিত থাকে?
প্লিহাতে
১০৭। কোন যন্ত্রের সাহায্যে যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয়?
ডায়নামো
১০৮। জীব জগতের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি কোনটি?
আলট্রাভায়োলেট রশ্মি
১০৯। কোন রং বেশী দূর থেকে দেখা যায়?
লাল
১১০। ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত গামা বিকিরণের উৎস হলো-
আইসোটোপ
১১১। সুশাসনের পূর্বশর্ত হচ্ছে-
অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন
১১২। ‘সুবর্ণ মধ্যক’ হলো
দুটি চরমপন্থার মধ্যবর্তী পন্থা
১১৩। নৈতিক আচরণবিধি (Code of ethics) বলতে বুঝায়-
উপরের তিনটিই সঠিক
১১৪। একজন জনপ্রশাসকের মৌলিক মূল্যবোধ হলো-
জনকল্যাণ
১১৫। । সুশাসনের পথে অন্তরায়-
স্বজনপ্রীতি
১১৬। ব্যক্তিগত মূল্যবোধ লালন করে-
সামাজিক মূল্যবোধকে
১১৭ ৷ নৈতিকভাবে বলা হয় মানবজীবনের-
নৈতিক আদর্শ
১১৮। ‘Power: A New Social Analysis’ গ্রন্থটি কার লেখা?
রাসেল
১১৯। মূল্যবোধ শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে-
সাংস্কৃতিক অবরোধ রক্ষণ করা
১২০। সুশাসন হচ্ছে এমন এক শাসন ব্যবস্থা যা শাসক ও শাসিতের মধ্যে-
আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলে
১২১। কমিউনিকেশন সিস্টেমে গেটওয়ে কি কাজে ব্যবহার হয়?
@@দুই বা তার অধিক ভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করার কাজে
১২২। নিচের কোনটিতে সাধারণত ইনফ্রারেড ডিভাইস ব্যবহারকরা হয়?
WAN
১২৩ ৷ (1011)2 + (0101)2 =?
কোনটি নয়
১২৪. WiMAX এর পূর্ণরূপ কি?
Worldwide Interoperability for Microwave Access
১২৫। Boolean Algebra- এর নিচের কোনটি সঠিক?
উত্তরঃ A + Ā = 1
১২৬। 8086 কত বিটের মাইক্রো প্রসেসর
উত্তরঃ 16
১২৭। নিচের কোন মেমোরীটি Non-volatile?
উত্তরঃ ROM
১২৮। নিচের কোনটি কম্পিউটারের প্রাইমারী মেমোরী?
উত্তরঃ RAM
১২৯ ৷ Plotter কোন ধরনের ডিভাইস?
উত্তরঃ আউটপুট
১৩০। নিচের কোনটি 3G Language নয়? –
উত্তরঃ Machine Language. (Assembly Language 2G, C and Java 3G language)
১৩১। নিচের কোন উক্তিটি সঠিক?
উত্তরঃ ১ কিলোবাইট = ১০২৪ বাইট
১৩২। wi-fi কোন স্ট্যান্ডার্ড-এর উপর ভিত্তি করে কাজ করে?
উত্তরঃ IEEE 802.11
১৩৩। Mobile Phone- এর কোনটি input device-নয়?
উত্তরঃ Power Supply
১৩৪। নিচের কোনটি ডাটাবেজ Language?
উত্তরঃ Oracle
১৩৫। LinkedIn এর ক্ষেত্রে কোনটি সঠিক?
উত্তরঃ উপরের সবগুলোই
136. a- [a-{a-(a-1)] = কত?
উত্তরঃ a-1
137. ৩৫০ টাকা দরে ৩ কেজি মিষ্টি কিনে ৪ টাকা হারে ভ্যাট দিলে মোট কত ভ্যাট দিতে হবে?
উত্তরঃ ৪২ টাকা
১৩৮। যদি তেলের মূল্য ২৫% বৃদ্ধি পায় তবে তেলের ব্যবহার শতকরা কত কমালে তেল বাবদ ব্যয় বৃদ্ধি পাবে না?
উত্তরঃ ২০%
১৩৯। দুটি সংখ্যার গুণফল ৩৩৮০ এবং গসাগু ১৩। সংখ্যা দুটির ল,সা,গু কত?
উত্তরঃ ২৬০
140. x-1/x = 1 হলে x3-1/x3 এর মান কত?
উত্তরঃ 4
141. 1+3+5+ ——-+ 2x-1 কত?
উত্তরঃ x2
142. log√381 কত?
উত্তরঃ 8
143. A = {x: x মৌলিক সংখ্যা এবং x≤5 } হলে P(A)
উত্তরঃ 8
144. যদি (25)2x+3 = 53x+6 হয়, তবে x=কত?
উত্তরঃ 0
145. একটি বর্গক্ষেত্রের কর্ণের দৈর্ঘ্য 4√2 হলে, ঐ বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল কত বর্গ একক?
উত্তরঃ 16
146. চিত্র অনুসারে ০ কেন্দ্র বিশিষ্ট ABC, y=112, ,x=?
Ans. 34
147. ত্রিভুজ ABC এ a=40, b=70 হলে, ABC কি ধরনের ত্রিভুজ?
উত্তরঃ সমদ্বিবাহু
148. 12টি পুস্তক থেকে 5 টি কত প্রকারে বাছাই কড়া যায় যেখানে ২টি পুস্তক সর্বদাই অন্তর্ভুক্ত থাকবে?
উত্তরঃ 120
149. আবহাওয়া অফিসের রিপোর্ট অনুযায়ী ২০১৫ সালেরজুলাই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বৃষ্টি হয়েছে মোট 5 দিন। ঐ সপ্তাহে বুধবার বৃষ্টি না হওয়ার সম্ভাবনা কত?
উত্তরঃ 2/7
150. x2 + y2 = 185, x-y= 3 এর একটি সমাধান হলঃ
উত্তরঃ (11,8)
151. ২ এর কত শতাংশ ৮ হবে?
উত্তরঃ ৪০০
152. 45,?, 35
Ans. 31
153. যদি ৫+৩=২৮
৯+১=৮১০
২+১=১৩ হয় তবে
৫+৪=?
উত্তরঃ ১৯
154. ইংরেজি বর্নমালার ধারাবাহিকভাবে ১৮ তম অক্ষরের বামদিকে ১০ম অক্ষর কোনটি?
উত্তরঃ H
155. v(১৫.৬০২৫)=?
উত্তরঃ ৩.৯৫
156. ৩, ৭, ৪, ১৪, ৫, ২১, ৬ ধারার অস্টম সংখ্যাটি কত হবে?
উত্তরঃ ২৮
157. 1+5+9+……+81=?
উত্তরঃ 861
158. প্রশ্নবোধক চিহ্ন (?) এর স্থানে কি বসবে?
উত্তরঃ K8
159. দুটি সমান্তরাল রেখা কটি বিন্দুতে ছেদ করে?
উত্তর নেই
160.
ans. b
161. ভারসাম্য রক্ষা করতে নিচের চিত্রে বাম দিকে কতওজন রাখতে হবে?
উত্তরঃ ৮ কেজি
162. প্রশ্নবোধক স্থানে (?) কোনটি বসবে?
৩,১০,৯,৮,২৭,৬,৮১,৪,২৪৩, (?)
উত্তরঃ ২
163. আয়নায় প্রতিফলিত হলে নিচের কোন শব্দটির কোন পরিবর্তন হবে না?
উত্তরঃ OTTO
164. সঠিক বানান কোনটি?
কূসংস্কার///কুসংকার///কুসংষ্কার///কূশংষ্কার
কুসংস্কার (সঠিক উত্তর নাই)
165. আয়না থেকে ২ ফুট দূরত্বে দাঁড়িয়ে, আয়নাতে আপনার প্রতিবিম্ব কতদূর দেখা যাবে?
উত্তরঃ ২ ফুট
166. Shakespeare’s Measure for Measure is a successful—
উত্তরঃ comedy
167. In English grammar ______, deals with formation of sentences.
উত্তরঃ Syntax
168. Professor Razzak was a scholar ____ refute.(Fill in the gap)
by
169. David Coperfield’ is a/an ___ novel.
উত্তরঃ Victorian
170. ‘Elegy written in a country churchyard’ is written by-
উত্তরঃ Thomas Gray
171. John Smith is good ___ Mathematics. (Fill in the gap)
উত্তরঃ at
172. Which of the followings books is written by Thomas Hardy?
উত্তরঃ The Return of the Native
173. He insisted __ there. (Fill in the gap)
উত্তরঃ on my going
174. The idiom ‘A-stitch is times saves nine’ – refers to the importance of-
উত্তরঃ timely action
175. “Frailty thy name is woman”___ is a famous dialogue from.
উত্তরঃ W. Shakespeare
176. The poem ‘The Solitary Reaper’ is written by-
উত্তরঃ W. Wordsworth
177. Teacher said, “The earth __ round the sun.”
উত্তরঃ moves
178. The romantic age in English literature began with the publication of ___.
উত্তরঃ Preface to Lyrical Ballads
179. Who is known as “the poet of nature” in English literature?
উত্তরঃ Williams Words Worth
180. Identify the correct sentence?
উত্তরঃ Yesterday, he went home
181. “A Passage to India” is written by-
উত্তরঃ E.M. Forster
182. ‘The Merchant of Venice’ is a Shakespearean play about
উত্তরঃ a Jew
183. What would be the right antonym for ‘initiative’?
উত্তরঃ indolence
184. The play ‘Candida’ is by-
উত্তরঃ G. B. Shaw
185. Which of the following writers belongs to the romantic period in English literature?
উত্তরঃ S.T. Coleridge
186. This could have worked if I ___ been more cautious
উত্তরঃ had
187. Credit tk 5000 ___ my account.
উত্তরঃ to
188. ‘To do away with’ means-
to get rid of
189. Who of the following writers was not a novelist?
উত্তরঃ W.B. Yeats
190. Which one is a correct sentence?
উত্তরঃ paper is made from wood
191. The Climax of a plot is what happens-
উত্তরঃ at the height
192. London town is found a living being in the works of-
Charles Dickens
193. So I have been living in Dhaka ____ 2000.
উত্তরঃ since
194. Give the antonym of the word “transitory”-
উত্তরঃ permanent
195. verb of “Number” is-
উত্তরঃ number
196. Child is the father of man is taken from the poem of—
উত্তরঃ W. Wordsworth
197. Slow and steady ___ the race. (Fill in the gap)
উত্তরঃ wins
198. “Man is a political animal” – who said this?
উত্তরঃ Aristotle
199. ”Gitanjali” of Rabindranath Tagore was translated by-
উত্তরঃ W.B. Yeats
200. “Venerate” Means–
উত্তরঃ respect
উত্তরঃ ১৫
২। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ কয় কক্ষ বিশিষ্ট?
উত্তরঃ এক কক্ষ
৩। ভারতের কতটি ‘ছিটমহল’ বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে?
উত্তরঃ ১১১টি
৪। বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান কোনটি?
উত্তরঃ ৮৮০ ০১’ ৯২০-৪১’ দক্ষিণ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে
৫। বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারী অনুষ্ঠিত হয় কবে?
উত্তরঃ ১৯৭৪ সাল
৬। বাংলাভাষাকে পাকিস্তান গণপরিষদ কোন তারিখে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়?
উত্তরঃ ১৬ ফেব্রুয়ারী ১৯৫৬
৭। মুক্তিযুদ্ধকালীন কোন তারিখে বুদ্ধিজীবীদের ওপর ব্যাপক হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়?
উত্তরঃ ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১
৮। বাঙ্গালী জাতির প্রধান অংশ কোন মূল জাতিগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত?
উত্তরঃ অস্ট্রিক
৯। বাংলার সর্ব প্রাচীন জনপদের নাম কি?
উত্তরঃ পুন্ড্র
১০। বাংলা (দেশ ও ভাষা) নামের উৎপত্তির বিষয়টি কোন গ্রন্থে সর্বাধিক উল্লেখিত হয়েছে?
উত্তরঃ আইন-ই-আকবরী
১১। ঢাকার লালবাগের দূর্গ নির্মাণ করেনঃ
উত্তরঃ শায়েস্তা খান
১২। বাংলার “ছিয়াত্তরের মনন্তর” এর সময় কালঃ
উত্তরঃ ১৭৭০ খ্রীষ্টাব্দ
১৩। সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়?
উত্তরঃ ৩১ জানুয়ারী ১৯৫২
১৪। ৬ দফা দাবী পেশ করা হয়ঃ
উত্তরঃ ১৯৬৬ সালে
১৫। বঙ্গবন্ধুর ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ভাষনের সময়কালে পূর্ব পাকিস্তানে যে আন্দোলন চলছিল সেটি হলঃ
উত্তরঃ পূর্ব পাকিস্তানের অসহযোগ আন্দোলন
১৬। কোন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে জাতীয় সংগীতের কত চরণ বাজানো হয়?
উত্তরঃ প্রথম ৪টি
১৭। ECNEC এর চেয়ারম্যান বা সভাপতি কে?
উত্তরঃ প্রধানমন্ত্রী
১৮। ‘অগ্নিশ্বর’ কি ফসলের উন্নতজাত?
উত্তরঃ কলা
১৯। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে সরকারের বড় অর্জন কোনটি?
উত্তরঃ সমুদ্র বিজয় (অর্জন…ছিটমহল এসব, বাকি সব চলমান প্রক্রিয়া)
২০। ২৬ মার্চ ১৯৭১-এর স্বাধীনতা ঘোষনা বঙ্গবন্ধু জারী করেন-
উত্তরঃ ওয়ারলেসের মাধ্যমে
২১। বাংলাদেশের রোপা আমন ধান কাটা হয়-
উত্তরঃ অগ্রহায়ণ-পৌষ মাসে
২২। সুন্দরবন-এর কত শতাংশ বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমার মধ্যে পড়েছে?
উত্তরঃ ৬২%
২৩। MDG –এর অন্যতম লক্ষ্য কি?
উত্তরঃ ক্ষুধা ও দারিদ্র দূর করা
২৪। কোন উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ধর্ম ইসলাম?
উত্তরঃ পাঙন
25. ঢাকার ‘ধোলাই খাল কে খনন করেন ? ইসলাম খান
২৬। বাংলাদেশের স্বীকৃতি দানকারী প্রথম ইউরোপের দেশঃ
উত্তরঃ পূর্ব জার্মানি
২৭। বাংলাদেশের বৃহত্তর জেলা কতটি?
উত্তরঃ ১৯টি
২৮। ‘শুভলং’ ঝরণা কোন জেলায় অবস্থিত?
উত্তরঃ রাঙামাটি
২৯। বাংলাদেশের ঊষনতম স্থানের নাম কি?
উত্তরঃ লালপুর, নাটোর
৩০। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা কত সালে গৃহীত হয়?
উত্তরঃ ১৭ জানুয়ারী ১৯৭২
৩১। ‘রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র’ গ্রন্থটির প্রণেতা-
উত্তরঃ রামরাম বসু
৩২। ‘ইয়ং বেঙ্গল’ গোষ্ঠীয় মুখপাত্ররুপে কোন পত্রিকা প্রকাশিত হয়?
উত্তরঃ জ্ঞানান্বেষণ
৩৩। হরিনাথ মজুমদার সম্পাদিত পত্রিকার নাম কি?
উত্তরঃ গ্রামবার্তা প্রকাশিকা
৩৪। নিচের কোন শব্দটি প্রত্যয়যোগে গঠিত হয়নি?
উত্তরঃ শুভেচ্ছা
৩৫। বহুব্রীহি সমাসবদ্ধ পদ
উত্তরঃ তপোবন
৩৬। নিচের কোনটি বিশেষ্য পদ?
উত্তরঃ গাম্ভীর্য (বাংলা একাডেমী, প-৩৫৫)
৩৭। নিচের কোন শব্দে নত্ব বিধি অনুসারে ণ-এর ব্যবহার হয়েছে।
উত্তরঃ প্রবণ
৩৮। “মিথ্যাবাদীকে সবাই অপছন্দ করে” –বাক্যটিতে নেতিবাচক বাক্যে রূপান্তর করলে হয় –
উত্তরঃ মিথ্যাবাদীকে কেউ পছন্দ করে না
৩৯। বন্ধন শব্দের সঠিক অক্ষর বিন্যাস ঃ
উত্তরঃ (ক)// নিশ্চিত না
৪০। “Null and Void”- এর বাংলা পরিভাষা –
উত্তরঃ বাতিল
৪১। ‘ হেড মৌলভী’ কোন কোন ভাষার শব্দ যোগে গঠিত হয়েছে?
উত্তরঃ ইংরেজি + ফার্সি
৪২। ‘রবীন্দ্র’-এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
উত্তরঃ রবি + ইন্দ্র
৪৩। এ যে আমাদের চেনা লোক, চেনা কোন পদ
উত্তরঃ বিশেষণ
৪৪। প্রকর্ষ শব্দের সমার্থক শব্দ
উত্তরঃ উৎকর্ষ
৪৫। কোনটি কাজী নজরুল ইসলামের উপন্যাস?
উত্তরঃ কুহেলিকা
৪৬। কোনটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের পত্র কাব্য?
উত্তরঃ বীরাঙ্গনা
৪৭। ‘একখানি ছোট ক্ষেত আমি একেলা’ -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন কবিতার চরণ?
উত্তরঃ সোনার তরী
৪৮। ‘আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি’ কবিতাটি কার লেখা
উত্তরঃ আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
৪৯। কোনটি শওকত ওসমানের রচনা নয়?
উত্তরঃ ভেজাল
৫০। কোনটি কাজী নজরুল ইসলামের রচনা নয়?
উত্তরঃ বালুচর (জসিমউদ্দিন)
৫১। সবুজপত্র প্রকাশিত হয় কোন সালে?
উত্তরঃ ১৯১৪
৫২। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক নাটক-
উত্তরঃ পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়
৫৩। কোনটি জসীম উদ্দীনের নাটক?
উত্তরঃ বেদের মেয়ে
৫৪। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে কোন ধর্মপ্রচারক-এর প্রভাব অপরিসীম?
উত্তরঃ শ্রীচৈতন্যদেব
৫৫। মুনীর চৌধুরীর অনুদিত নাটক কোনটি?
উত্তরঃ মুখরা রমণী বশীকরণ
৫৬। কোনটি উপন্যাস নয়?
উত্তরঃ কবিতার কথা
৫৭।‘ বিষাদসিন্ধু’ একটি –
উত্তরঃ ইতিহাস আশ্রয়ী উপন্যাস
৫৮। মধ্যযুগের শেষ কৰি ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তরঃ ১৭৬০
৫৯। বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রার বর্ণ কয়টি?
উত্তরঃ ৮টি
৬০। ‘বিজ্ঞান’ শব্দের যুক্তবর্ণের সঠিক রূপ কোনটি?
উত্তরঃ জ+ঞ
৬১। ‘তোহফা’ কাব্যটি কে রচনা করেন?
উত্তরঃ আলাওল
৬২। এন্টনি-ফিরিঙ্গি কী জাতীয় সাহিত্যের রচয়িতা?
উত্তরঃ কবিগান
৬৩। নিচের কোনটি ভ্রমণ সাহিত্য বিষয়ক গ্রন্থ নয়।
উত্তরঃ চার ইয়ারী কথা
৬৪। নিচের যে উপন্যাসে গ্রামীন সমাজ জীবনের চিত্র প্রাধান্য লাভ করেনি-
উত্তরঃ সীতারাম
৬৫। নিচের কোন চরিত্র দুটি রবীন্দ্রনাথের ‘ঘরে বাইরে’ উপন্যাসের?
উত্তরঃ নিখিলেস-বিমলা
৬৬। ১৭৮৩ সালে ভার্সাইতে কয়টি চুক্তি সাক্ষরিত হয়?
উত্তরঃ ২
৬৭। লাউসের (Laos) সরকারি নাম কি?
উত্তরঃ Laos People’s Democratic Republic
৬৮। নিচের কোন রাষ্ট্র সর্বাধিক রাষ্ট্রের সাথে সীমান্ত যুক্ত?
উত্তরঃ চীন
৬৯। IAEA –এর সদর দপ্তর হচ্ছেঃ
উত্তরঃ ভিয়েনা
৭০। সার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়ঃ
উত্তরঃ ১৯৮৫
৭১। জাতিসংঘ কোন বছর প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তরঃ ১৯৪৫
৭২। আলেপ্পো শহরটি কোথায় অবস্থিত।
উত্তরঃ সিরিয়া
৭৩। মাদার তেরেসা কোন দেশে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তরঃ আলবেনিয়া
৭৪। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (UNDP) শীর্ষ পদটি কি?
উত্তরঃ প্রশাসক
৭৫। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় Green Climate Fund বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোর জন্য কি পরিমাণ অর্থ মঞ্জুর করেছে।
উত্তরঃ ১০০ বিলিয়ন ডলার
৭৬। কোন সঙ্কটকে কেন্দ্র করে ১৯৫০ সালের “শান্তি ঐক্য প্রস্তাব” জাতিসংঘের মাধ্যমে পেশ করা হয়?
উত্তরঃ কোরিয়া সংকট
৭৭। সুয়েজ খাল কোন বৎসর চালু হয়?
উত্তরঃ ১৮৬৯
৭৮। নিম্মলিখিত কোনটি International mother Earthday?
উত্তরঃ ২২ এপ্রিল
৭৯. প্রেসিডেন্ট-উইন্ড উইলসনের 14 points এ কত নম্বর point এ জাতিপুঞ্জের সৃষ্টির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
উত্তরঃ ১8
৮০/যুক্তরাষ্ট্রে কবে একক ভাবে ABM (Anti-Ballistic Missile) চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে?
উত্তরঃ জুন ২০০২
৮১ । আরবলীগ প্রতিষ্ঠা পায়-
উত্তরঃ ১৯৪৫
৮২/ “YALTA Conference” এর একটি লক্ষ্য ছিল-
উত্তরঃ জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা
৮৩/ বর্তমানে ন্যামের সদস্য সংখ্যাঃ
উত্তরঃ সঠিক উত্তর নাই (১২০)
৮৪/ War and Peace উপন্যাসের রচয়িতা
উত্তরঃ লিও টলষ্টয়
৮৫. আন্তর্জাতিক রেডক্রস এর সদর দপ্তরঃ
উত্তরঃ জেনেভা
৮৬. সুন্দরবনে বাঘ গণনায় ব্যবহৃত হয়-
পাগ-মার্ক
৮৭. বায়ুমন্ডলের মোট শক্তির কত শতাংশ সূর্য হতে আসে?
৯৯.৯৭ শতাংশ
৮৮. বিশ্বব্যাংক অনুযায়ী ভবিষ্যতের জলবায়ু পরিবর্তমানের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলায় বিশ্ব সাহায্যের কত শতাংশ বাংলাদেশকে প্রদান করবে?
৩০%
৮৯. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ২০১৫ কবে জারি হয়েছে?
সঠিক উত্তর নেই।
৯০. ২০০৪ সালের ভয়ংকর সুনামি ঢেউয়ের গতি ছিল ঘন্টায়-
৭০০-৮০০ কিঃ মিঃ
৯১. ফিশারীজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
চাঁদপুরে
৯২। বাংলাদেশে কখন থেকে বয়স্ক ভাতা চালু হয়?
১৯৯৭ সালে
৯৩. বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমানা কত?
৩৯৭৮ কি. মিঃ. অনেক জায়গায় আছে, ৪০৯৬
৯৪. মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারের দৈর্ঘ্য কত?
১১.৮ কি. মি.
৯৫. সমুদ্রপৃষ্ঠ ৪৫cm বৃদ্ধি পেলে ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশে Climate refugee হবে?
৩.৫ কোটি
৯৬. সুনামীর কারণ হলো-
সমুদ্রের তলদেশে ভূমিকম্প
৯৭. যে সব অণুজীব রোগ সৃষ্টি করে তাদের বলা হয়-
প্যাথজেনিক
৯৮. শিশুর মনস্তাত্ত্বিক চাহিদা পূরণে নিচের কোনটি জরুরী?
উল্লেখিত সব কটি
৯৯. মস্তিষ্ক কোন তন্ত্রের অঙ্গ?
স্নায়ুতন্ত্রের
১০০. ভাইরাস জনিত রোগ নয় কোনটি?
নিওমোনিয়া
১০১. প্রাণী জগতের উতপত্তি ও বংশ সম্বন্ধীয় বিদ্যাকে বলে-
ইভোলিওশন
১০২. কোন জ্বালানী পোড়ালে সালফার ডাই অক্সাইড বাতাসে আসে?
পেট্রোল
১০৩। মোবাইল টেলিফোনের লাইনের মধ্যদিয়ে প্রবাহিত হয়-
চৌম্বক শক্তি
১০৪। নিচের কোনটি আমিষ জাতীয় খাদ্য হজমে সাহায্য করে?
ট্রিপসিন
১০৫। বায়ুমন্ডলে শতকরা কতভাগ আরগন বিদ্যমান?
০.৮
১০৬। মানুষের রক্তে লোহিত কণিকা কোথায় সঞ্চিত থাকে?
প্লিহাতে
১০৭। কোন যন্ত্রের সাহায্যে যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয়?
ডায়নামো
১০৮। জীব জগতের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি কোনটি?
আলট্রাভায়োলেট রশ্মি
১০৯। কোন রং বেশী দূর থেকে দেখা যায়?
লাল
১১০। ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত গামা বিকিরণের উৎস হলো-
আইসোটোপ
১১১। সুশাসনের পূর্বশর্ত হচ্ছে-
অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন
১১২। ‘সুবর্ণ মধ্যক’ হলো
দুটি চরমপন্থার মধ্যবর্তী পন্থা
১১৩। নৈতিক আচরণবিধি (Code of ethics) বলতে বুঝায়-
উপরের তিনটিই সঠিক
১১৪। একজন জনপ্রশাসকের মৌলিক মূল্যবোধ হলো-
জনকল্যাণ
১১৫। । সুশাসনের পথে অন্তরায়-
স্বজনপ্রীতি
১১৬। ব্যক্তিগত মূল্যবোধ লালন করে-
সামাজিক মূল্যবোধকে
১১৭ ৷ নৈতিকভাবে বলা হয় মানবজীবনের-
নৈতিক আদর্শ
১১৮। ‘Power: A New Social Analysis’ গ্রন্থটি কার লেখা?
রাসেল
১১৯। মূল্যবোধ শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে-
সাংস্কৃতিক অবরোধ রক্ষণ করা
১২০। সুশাসন হচ্ছে এমন এক শাসন ব্যবস্থা যা শাসক ও শাসিতের মধ্যে-
আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলে
১২১। কমিউনিকেশন সিস্টেমে গেটওয়ে কি কাজে ব্যবহার হয়?
@@দুই বা তার অধিক ভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করার কাজে
১২২। নিচের কোনটিতে সাধারণত ইনফ্রারেড ডিভাইস ব্যবহারকরা হয়?
WAN
১২৩ ৷ (1011)2 + (0101)2 =?
কোনটি নয়
১২৪. WiMAX এর পূর্ণরূপ কি?
Worldwide Interoperability for Microwave Access
১২৫। Boolean Algebra- এর নিচের কোনটি সঠিক?
উত্তরঃ A + Ā = 1
১২৬। 8086 কত বিটের মাইক্রো প্রসেসর
উত্তরঃ 16
১২৭। নিচের কোন মেমোরীটি Non-volatile?
উত্তরঃ ROM
১২৮। নিচের কোনটি কম্পিউটারের প্রাইমারী মেমোরী?
উত্তরঃ RAM
১২৯ ৷ Plotter কোন ধরনের ডিভাইস?
উত্তরঃ আউটপুট
১৩০। নিচের কোনটি 3G Language নয়? –
উত্তরঃ Machine Language. (Assembly Language 2G, C and Java 3G language)
১৩১। নিচের কোন উক্তিটি সঠিক?
উত্তরঃ ১ কিলোবাইট = ১০২৪ বাইট
১৩২। wi-fi কোন স্ট্যান্ডার্ড-এর উপর ভিত্তি করে কাজ করে?
উত্তরঃ IEEE 802.11
১৩৩। Mobile Phone- এর কোনটি input device-নয়?
উত্তরঃ Power Supply
১৩৪। নিচের কোনটি ডাটাবেজ Language?
উত্তরঃ Oracle
১৩৫। LinkedIn এর ক্ষেত্রে কোনটি সঠিক?
উত্তরঃ উপরের সবগুলোই
136. a- [a-{a-(a-1)] = কত?
উত্তরঃ a-1
137. ৩৫০ টাকা দরে ৩ কেজি মিষ্টি কিনে ৪ টাকা হারে ভ্যাট দিলে মোট কত ভ্যাট দিতে হবে?
উত্তরঃ ৪২ টাকা
১৩৮। যদি তেলের মূল্য ২৫% বৃদ্ধি পায় তবে তেলের ব্যবহার শতকরা কত কমালে তেল বাবদ ব্যয় বৃদ্ধি পাবে না?
উত্তরঃ ২০%
১৩৯। দুটি সংখ্যার গুণফল ৩৩৮০ এবং গসাগু ১৩। সংখ্যা দুটির ল,সা,গু কত?
উত্তরঃ ২৬০
140. x-1/x = 1 হলে x3-1/x3 এর মান কত?
উত্তরঃ 4
141. 1+3+5+ ——-+ 2x-1 কত?
উত্তরঃ x2
142. log√381 কত?
উত্তরঃ 8
143. A = {x: x মৌলিক সংখ্যা এবং x≤5 } হলে P(A)
উত্তরঃ 8
144. যদি (25)2x+3 = 53x+6 হয়, তবে x=কত?
উত্তরঃ 0
145. একটি বর্গক্ষেত্রের কর্ণের দৈর্ঘ্য 4√2 হলে, ঐ বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল কত বর্গ একক?
উত্তরঃ 16
146. চিত্র অনুসারে ০ কেন্দ্র বিশিষ্ট ABC, y=112, ,x=?
Ans. 34
147. ত্রিভুজ ABC এ a=40, b=70 হলে, ABC কি ধরনের ত্রিভুজ?
উত্তরঃ সমদ্বিবাহু
148. 12টি পুস্তক থেকে 5 টি কত প্রকারে বাছাই কড়া যায় যেখানে ২টি পুস্তক সর্বদাই অন্তর্ভুক্ত থাকবে?
উত্তরঃ 120
149. আবহাওয়া অফিসের রিপোর্ট অনুযায়ী ২০১৫ সালেরজুলাই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বৃষ্টি হয়েছে মোট 5 দিন। ঐ সপ্তাহে বুধবার বৃষ্টি না হওয়ার সম্ভাবনা কত?
উত্তরঃ 2/7
150. x2 + y2 = 185, x-y= 3 এর একটি সমাধান হলঃ
উত্তরঃ (11,8)
151. ২ এর কত শতাংশ ৮ হবে?
উত্তরঃ ৪০০
152. 45,?, 35
Ans. 31
153. যদি ৫+৩=২৮
৯+১=৮১০
২+১=১৩ হয় তবে
৫+৪=?
উত্তরঃ ১৯
154. ইংরেজি বর্নমালার ধারাবাহিকভাবে ১৮ তম অক্ষরের বামদিকে ১০ম অক্ষর কোনটি?
উত্তরঃ H
155. v(১৫.৬০২৫)=?
উত্তরঃ ৩.৯৫
156. ৩, ৭, ৪, ১৪, ৫, ২১, ৬ ধারার অস্টম সংখ্যাটি কত হবে?
উত্তরঃ ২৮
157. 1+5+9+……+81=?
উত্তরঃ 861
158. প্রশ্নবোধক চিহ্ন (?) এর স্থানে কি বসবে?
উত্তরঃ K8
159. দুটি সমান্তরাল রেখা কটি বিন্দুতে ছেদ করে?
উত্তর নেই
160.
ans. b
161. ভারসাম্য রক্ষা করতে নিচের চিত্রে বাম দিকে কতওজন রাখতে হবে?
উত্তরঃ ৮ কেজি
162. প্রশ্নবোধক স্থানে (?) কোনটি বসবে?
৩,১০,৯,৮,২৭,৬,৮১,৪,২৪৩, (?)
উত্তরঃ ২
163. আয়নায় প্রতিফলিত হলে নিচের কোন শব্দটির কোন পরিবর্তন হবে না?
উত্তরঃ OTTO
164. সঠিক বানান কোনটি?
কূসংস্কার///কুসংকার///কুসংষ্কার///কূশংষ্কার
কুসংস্কার (সঠিক উত্তর নাই)
165. আয়না থেকে ২ ফুট দূরত্বে দাঁড়িয়ে, আয়নাতে আপনার প্রতিবিম্ব কতদূর দেখা যাবে?
উত্তরঃ ২ ফুট
166. Shakespeare’s Measure for Measure is a successful—
উত্তরঃ comedy
167. In English grammar ______, deals with formation of sentences.
উত্তরঃ Syntax
168. Professor Razzak was a scholar ____ refute.(Fill in the gap)
by
169. David Coperfield’ is a/an ___ novel.
উত্তরঃ Victorian
170. ‘Elegy written in a country churchyard’ is written by-
উত্তরঃ Thomas Gray
171. John Smith is good ___ Mathematics. (Fill in the gap)
উত্তরঃ at
172. Which of the followings books is written by Thomas Hardy?
উত্তরঃ The Return of the Native
173. He insisted __ there. (Fill in the gap)
উত্তরঃ on my going
174. The idiom ‘A-stitch is times saves nine’ – refers to the importance of-
উত্তরঃ timely action
175. “Frailty thy name is woman”___ is a famous dialogue from.
উত্তরঃ W. Shakespeare
176. The poem ‘The Solitary Reaper’ is written by-
উত্তরঃ W. Wordsworth
177. Teacher said, “The earth __ round the sun.”
উত্তরঃ moves
178. The romantic age in English literature began with the publication of ___.
উত্তরঃ Preface to Lyrical Ballads
179. Who is known as “the poet of nature” in English literature?
উত্তরঃ Williams Words Worth
180. Identify the correct sentence?
উত্তরঃ Yesterday, he went home
181. “A Passage to India” is written by-
উত্তরঃ E.M. Forster
182. ‘The Merchant of Venice’ is a Shakespearean play about
উত্তরঃ a Jew
183. What would be the right antonym for ‘initiative’?
উত্তরঃ indolence
184. The play ‘Candida’ is by-
উত্তরঃ G. B. Shaw
185. Which of the following writers belongs to the romantic period in English literature?
উত্তরঃ S.T. Coleridge
186. This could have worked if I ___ been more cautious
উত্তরঃ had
187. Credit tk 5000 ___ my account.
উত্তরঃ to
188. ‘To do away with’ means-
to get rid of
189. Who of the following writers was not a novelist?
উত্তরঃ W.B. Yeats
190. Which one is a correct sentence?
উত্তরঃ paper is made from wood
191. The Climax of a plot is what happens-
উত্তরঃ at the height
192. London town is found a living being in the works of-
Charles Dickens
193. So I have been living in Dhaka ____ 2000.
উত্তরঃ since
194. Give the antonym of the word “transitory”-
উত্তরঃ permanent
195. verb of “Number” is-
উত্তরঃ number
196. Child is the father of man is taken from the poem of—
উত্তরঃ W. Wordsworth
197. Slow and steady ___ the race. (Fill in the gap)
উত্তরঃ wins
198. “Man is a political animal” – who said this?
উত্তরঃ Aristotle
199. ”Gitanjali” of Rabindranath Tagore was translated by-
উত্তরঃ W.B. Yeats
200. “Venerate” Means–
উত্তরঃ respect
রবিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৫
স্তন ক্যান্সার এবং বাংলাদেশ
দ্রুত ও সময়ানুগ রোগনির্ণয়ে সফলতাই স্তন ক্যানসার চিকিৎসার মূল চাবিকাঠি। এ জন্য সবার আগে চাই নারীরসচেতনতা। ৩৫ বছর পার হয়ে গেলেই নিজের স্তন সম্পর্কে সচেতন হতে হবে প্রত্যেক নারীকে। নিজেকে নিজে পরীক্ষা করা এবং স্তন ক্যানসারের লক্ষণগুলো সম্পর্কে সম্যক অবহিত থাকা হচ্ছে এই সচেতনতার প্রথম ধাপ। জেনে নেওয়া দরকার স্তন ক্যানসারের ঝুঁকিগুলো সম্পর্কেও। পরিবারে কারও স্তন ক্যানসারের ইতিহাস, অত্যধিক ওজন, মন্দ খাদ্যাভ্যাস, হরমোন ট্যাবলেট সেবনের ইতিহাস, মাসিকের ইতিহাস—এগুলো জানা জরুরি। এর আগে স্তনে কোনো সমস্যা হয়েছিল কি না বা কোনো পরীক্ষা, যেমন—ম্যামোগ্রাফি করা হয়েছিল কি না। এগুলো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়।এরপর দরকার একটি সার্বিক ক্লিনিক্যাল অ্যাসেসমেন্ট।স্তনে যেকোনো সমস্যা বা সন্দেহজনক পরিবর্তনে প্রথমেই শরণাপন্ন হতে হবে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের। তিনি পূর্ণ ইতিহাস জানার পাশাপাশি আপনাকে বসিয়ে এবং শুইয়ে দুবার পরিপূর্ণভাবে দুটি স্তন ও দুটি বগল পরীক্ষা করবেন। যেকোনো সন্দেহজনক পরিবর্তন দেখলে তিনি শরণাপন্নহবেন ল্যাবরেটরি পরীক্ষার।
1. প্রথমেই আসে ব্রেস্ট ইমেজিং। প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যেম্যামোগ্রাফি ও আলট্রাসাউন্ড—এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ।ম্যামোগ্রাফি হচ্ছে স্তনের এক ধরনের বিশেষ এক্স-রে,যাতে সচরাচর ব্যবহূত এক্স-রের তুলনায় কম তেজস্ক্রিয় রশ্মি ব্যবহার করা হয়। আন্তর্জাতিকভাবে ম্যামোগ্রাফি স্তন ক্যানসারের জন্য একটি শক্তিশালী ও বহুল ব্যবহূত স্ক্রিনিং পদ্ধতি হিসেবে স্বীকৃত। ৪০-পরবর্তী নারীদের নিয়মিত বার্ষিক ম্যামোগ্রাফির আওতায় আনা হয়েছে অনেক দেশে। তবে কম বয়সী নারী, যাঁদের স্তনগ্রন্থি আঁটোসাঁটো থাকে এবং গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মা, যাঁদের তেজস্ক্রিয় রশ্মি ব্যবহারে বিধিনিষেধ আছে,তাঁদের জন্য ম্যামোগ্রাফির বদলে আলট্রাসাউন্ড শ্রেয়তর। কেননা, এতে তেজস্ক্রিয় রশ্মি ব্যবহার করা হয় না। তবে সন্দেহজনক পরিস্থিতিতে ৩৫-ঊর্ধ্ব নারীদের জন্য একই সঙ্গে ম্যামোগ্রাফি ও আলট্রাসাউন্ড সবচেয়ে ভালো ধারণা দিতে সক্ষম। তবে লক্ষ রাখবেন, দুটি পরীক্ষাই যেন একই সময়ে বা কাছাকাছি সময়ে করা হয়, যা তুলনাযোগ্য হতে পারে। স্তনের জন্য হাই ফ্রিকোয়েন্সি লিনিয়ার প্রোব আলট্রাসাউন্ড রোগনির্ণয়ে বেশি কার্যকর।
2. বায়োপসি বিভিন্ন ধরনের হয়। চাকা বা পিণ্ড কত বড় ও কোথায় অবস্থিত, তার ওপর নির্ভর করে কোনটি ব্যবহার করা হবে। যেমন—কোর বায়োপসি হচ্ছে এমন একটি আধুনিক পদ্ধতি, যেখানে একটি সূক্ষ্ম সুচের (নিডল গান) মাধ্যমে চাকা বা পিণ্ড থেকে খানিকটা টিস্যু এনে দেখা হয় তার অস্বাভাবিকতা। সময় লাগে ১৫ মিনিট। এ সময় নির্ভুল জায়গায় পৌঁছাতে আলট্রাসাউন্ডের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। অপরদিকে কোনো চাকা চামড়ার বা স্তনবৃন্তের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে আটকে থাকলে বা চামড়ায় কোনো ক্ষত বা ঘা থাকলে পাঞ্চ বায়োপসি করতে হয়। একজন দক্ষ প্যাথলজিস্ট এই বায়োপসি রিপোর্টটি করার সময় এক থেকে পাঁচ পর্যন্ত মাত্রা বা স্কেল ব্যবহার করেন। রেডিওলজিস্টও একই সঙ্গে তাঁর ম্যামোগ্রাফি ও আলট্রাসাউন্ডের রিপোর্টের ক্ষেত্রে মাত্রা বা স্কেল ব্যবহার করবেন। আর যে চিকিৎসক রোগীকে দেখেছেন, তাঁর তো নিজস্ব ক্লিনিক্যাল অ্যাসেসমেন্ট আছেই। এই ত্রয়ী বিশেষজ্ঞ অবশেষে সামগ্রিক বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নেবেন রোগটি আসলে কী, তা কোন পর্যায়ে আছে এবং কোন ধরনের চিকিৎসা রোগীর প্রয়োজন। চিকিৎসকদের মতামতে গরমিলথাকলে প্রয়োজনে তাঁরা নিজেদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কোনো পরীক্ষার পুনরাবৃত্তিও করতে পারেন বা আরও আধুনিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার সাহায্য নিতে পারেন। বিশ্বে স্তন ক্যানসার নির্ণয়ের এই যুগপৎ প্রচেষ্টার নাম ট্রিপল অ্যাসেসমেন্ট বা ত্রয়ী পর্যবেক্ষণ নীতিমালা।
যদি ক্যানসার ধরা পড়ে, তবে তা স্তনের কতটুকু দখল করে আছে, অন্য স্তন বা আশেপাশের গ্রন্থিগুলোর অবস্থাকী, কতটুকু ক্ষতি হয়েছে এবং টিউমারের নিরাপদ সীমানা কতটুকু—এসব জটিল বিষয় বিবেচনায় এনে সার্জারির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে থাকে। এত দিন স্তনের সার্জারি বলতে মাসটেকটমি (সম্পূর্ণ স্তন অপসারণ), র্যাডিকাল মাসটেকটমি (স্তনসহ গ্রন্থিগুলোর অপসারণ), ব্রেস্ট কনসার্ভি সার্জারি (স্তন সংরক্ষণ সার্জারি) প্রভৃতিকেই বোঝাত। কিন্তু এখন আধুনিক বিশ্বে চলে এসেছে অনকোপ্লাস্টিক টেকনিক, যার মাধ্যমে অকারণ বিকৃতি না করে, এমনকি তিন থেকে পাঁচ সেন্টিমিটার আকারের টিউমারও নিরাপদে স্তন সংরক্ষণ করেই অপসারণ করা সম্ভব। এ ছাড়া সার্জারি ও রেডিওথেরাপির পর বিকৃতি রোধ করতে বলিউম রিপ্লেসমেন্ট সার্জারির সাহায্য নেওয়া হয়। তবে আধুনিক অনকোপ্লাস্টিক টেকনিক একই সঙ্গে ক্যানসার অপসারণ ও রিকনস্ট্রাকশন বা বিকৃতি রোধের সুযোগ এনে দিয়েছে।
সংকোচ ও অবহেলা নারীকে নিজের স্তন বিষয়ে কুণ্ঠিত করে রাখে। নিজের সমস্যাগুলো গোপন করা, প্রকাশ করতে দেরি করা বা প্রকাশ করলেও তা পরিবার ও পারিপার্শ্বিক ব্যবস্থায় আমলে না আসার চক্র নারীকে ঠেলে দেয় নিশ্চিত মৃত্যুর দিকে। যে রোগের চিকিৎসা আশাপ্রদ ও সহজলভ্য, সে রোগটি ভয়ংকর ঘাতকরূপে দেখা দেয়। তাই স্তন ক্যানসার ঠেকানোর প্রথম পদক্ষেপই হলো সচেতনতা। নারীরানিজের সম্পর্কে নিজে সচেতন হোন, পরিবারের নারী সম্পর্কে অন্য সবাই সচেতন হোন, সর্বোপরি দেশের সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা নারীর সুস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়েসচেতন হোক—এটাই আমার আশা।
মনে রাখুন উপসর্গগুলো :::::::
*স্তনে কোনো চাকা বা পিণ্ড দেখা দিলে:*গোসলের সময় মাসে অন্তত একবার হাত দিয়ে স্তন ও বগল পরীক্ষা করার সময় যদি হাতে কোনো চাকা অনুভব করা যায়,যা আগে কখনো ছিল না।
*এর আগে স্তনে টিউমারের চিকিৎসা হয়েছে—এমন কারও নতুন করে আবার কোথাও চাকা দেখা দিলে।
*চাকাটি খুব দ্রুত বড় হতে থাকলে।
*চাকাটি যদি স্তনের চামড়া বা স্তনবৃন্তের সঙ্গে ঘনভাবে সন্নিবেশিত থাকে।
*দুই স্তনের আকার ও আকৃতিতে অস্বাভাবিক গরমিল দেখা দিলে।
*পর পর দুটি মাসিকের পরও স্তনের চাকা চাকা ভাব অনুভূত হতে থাকলে।
*স্তনের সিস্ট ঘন ঘন দেখা দিলে।
*ফোঁড়া বারবার হতে থাকলে।
*স্তনে ব্যথা
*শুধু ব্যথা কোনো দুশ্চিন্তার বিষয় নয়, কিন্তু এর সঙ্গে চাকা, বিকৃতি বা যেকোনো ধরনের অস্বাভাবিকতা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।
*মেনোপজের পর কোনো নারীর এক পাশে অস্বাভাবিক ও স্থায়ী ব্যথা।
*যে তীব্র ব্যথা সাপোর্টিভ ব্রা বা ব্যথানাশক খেলেও দূর হচ্ছে না।
*স্তনবৃন্তের অস্বাভাবিকতা
*স্তনবৃন্ত থেকে রক্তক্ষরণ।
*দীর্ঘস্থায়ী অ্যাকজিমা বা ক্ষত।
*স্তনবৃন্ত ভেতর দিকে ঢুকে যাওয়া, দেবে যাওয়া বা একপাশে সরে যাওয়া।
*যেকোনো বয়সে বৃন্ত থেকে নিঃসৃত ক্ষরণ সর্বদা কাপড়ে লেগে থাকা।
*বগলের অস্বাভাবিকতা
*বগলে কোনো চাকা বা পিণ্ড অনুভূত হওয়া।
(লেখায় অনেক ভুলত্রুটি থাকতে পারে ক্ষমা করবেন।।।।।)
শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৫
বানর থেকে মানুষ নাকি মানুষ থেকে বানর
পৃথিবীর বয়স আনুমানিক ৪০০০মিলিয়ন বছর।পৃথিবীতে সরল প্রাণীকোষের আবির্ভাব ঘটেছিল প্রায় ৪০০ কোটি বছর আগে।তবে এখানে আধুনিক মানুষের বসবাসের ইতিহাস মাত্র দুই লাখ বছরের। এতে স্পষ্ট যে বুদ্ধিমান প্রাণের বিকাশের জন্য অনেক লম্বা সময় প্রয়োজন পরেছে।আর এরও দুই কোটি বছর আগে উৎপত্তি ঘটে বানরের।ধারনা করা হয় বিবর্তনের মধ্য দিয়ে বানর থেকে মানুষ হতে সময় লেগেছে প্রায় দুই কোটি বছর।
এই বিবর্তন বাদের ব্যাখ্যা একটু অন্য ধরনেরছোটবেলায় যখন বিবর্তন প্রথম
জানতে পারলাম
আমাদেরকে এভাবে বুঝানো হল..
এই বিবর্তন বাদের ব্যাখ্যা একটু অন্য ধরনেরছোটবেলায় যখন বিবর্তন প্রথম
জানতে পারলাম
আমাদেরকে এভাবে বুঝানো হল..
একটা গাছ ছিল এ রকম যার ফল পানিতে
পড়লে হাঁস, ডাংগায় পড়লে মেষ,আর পড়ার
আগে অংকুরিত হলে বকে পরিণত হত। একইভাবে.....
বানররা গাছে গাছে ঝুলত আর
লাফিয়ে লাফিয়ে একডাল
থেকে আরেকডালে যেত।
এভাবে লাফাতে লাফাতে একদিন
হাত ফসকে নিচে পড়ে যায়।
মাটিতে পড়ে গিয়ে দেখল
হাটাচলা করাও খুব একটা মন্দ না। তাই
মাঝেমাঝে সে এই প্রাকটিস
করতে থাকল। দুই পা দিয়ে হাটার
কারনে তার লেজ
মাটিতে ঘষা খেতে খেতে ক্ষয়
হতে লাগল। আর এভাবে ক্ষয়
হতে হতে সে একদিন লেজ বিহীন
মানুষে পরিনত হয়ে গেল।এ কথা বলার কারন হচ্ছে আদি মানবের(বন মানুষ)
লাফিয়ে লাফিয়ে একডাল
থেকে আরেকডালে যেত।
এভাবে লাফাতে লাফাতে একদিন
হাত ফসকে নিচে পড়ে যায়।
মাটিতে পড়ে গিয়ে দেখল
হাটাচলা করাও খুব একটা মন্দ না। তাই
মাঝেমাঝে সে এই প্রাকটিস
করতে থাকল। দুই পা দিয়ে হাটার
কারনে তার লেজ
মাটিতে ঘষা খেতে খেতে ক্ষয়
হতে লাগল। আর এভাবে ক্ষয়
হতে হতে সে একদিন লেজ বিহীন
মানুষে পরিনত হয়ে গেল।এ কথা বলার কারন হচ্ছে আদি মানবের(বন মানুষ)
পায়ের গোড়ালির হাড় ছিল বাকা। যা হাটাচলার পরিবর্তে গাছে উঠবার উপযোগী ছিল।
যা বানরের বৈশিষ্ট্যময়।
কিন্তু বিজ্ঞান এবং ধর্মকি এই থিওরকে বিশ্বাস কর আসুন জেনে নেই,,,,,,
প্রথমে বিজ্ঞান দিয়েই চিন্তা করা যাক।
চার্লস ডারউইনের Origin of species by means
of natural selection থিওরি আজ
প্রানীবিজ্ঞানী, জীনগবেষক ও
বিবর্তন গবেষকদের কাছে অনেকটাই
গ্রহনযোগ্য মতবাদ।
বিশেষ করে DNA Sequence শুরু হবার পর
থেকে বিজ্ঞানীরা অনেকটাই
নিশ্চন্ত যে বিবর্তনের মাধ্যমেই
পৃথিবীতে বিচিত্র সব প্রানীকুলের
উদ্ভব হয়েছে। যার মধ্যে পৃথিবীর
সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রানী মানুষও
অন্তর্ভুক্ত।
ধারনা করা হয় যে সকল চার হাত
পা বিশিষ্ট প্রানীর
উৎপত্তি হয়েছে মাছ থেকে। বিবর্তনের
এই ধারাবাহিকতায়
বর্তমানে বৈশিষ্ট্যগত দিক
থেকে মানুষের নিকটবর্তী প্রানী হল
শিম্পাঞ্জী বা বানর। কিন্তু মাছ থেকেই উৎপত্তি ঘটেছে মানুষের। তাহলে
কিভাবে??
ধারনা করা হয় ৩৫০ মিলিয়ন বছর
আগে মাছ একধরনের প্রেডিয়েটরের
অাক্রমনের শিকার হয়। সেই অাক্রমন
থেকে বাঁচতে ও নিজেদের অস্তিত্ব
রক্ষার্থে তারা বাধ্য হয় জলভাগ
ছেড়ে স্হলভাগে অাশ্রয় নিতে।
ধাপেধাপে স্হলভাগে বসবাসের জন্য
তাদের ফুলকা বিবর্তনের বিভিন্ন
পর্যায় অতিক্রম
করে করে ফুসফুসে রূপান্তরিত হয়। সেই
সাথে স্হলভাগে চলাফেরার জন্য
তাদের হাত ও
পা গজিয়ে তারা স্হলভাগের
প্রানীতে রূপান্তরিত হয়।
কিন্তু বিজ্ঞান এবং ধর্মকি এই থিওরকে বিশ্বাস কর আসুন জেনে নেই,,,,,,
প্রথমে বিজ্ঞান দিয়েই চিন্তা করা যাক।
চার্লস ডারউইনের Origin of species by means
of natural selection থিওরি আজ
প্রানীবিজ্ঞানী, জীনগবেষক ও
বিবর্তন গবেষকদের কাছে অনেকটাই
গ্রহনযোগ্য মতবাদ।
বিশেষ করে DNA Sequence শুরু হবার পর
থেকে বিজ্ঞানীরা অনেকটাই
নিশ্চন্ত যে বিবর্তনের মাধ্যমেই
পৃথিবীতে বিচিত্র সব প্রানীকুলের
উদ্ভব হয়েছে। যার মধ্যে পৃথিবীর
সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রানী মানুষও
অন্তর্ভুক্ত।
ধারনা করা হয় যে সকল চার হাত
পা বিশিষ্ট প্রানীর
উৎপত্তি হয়েছে মাছ থেকে। বিবর্তনের
এই ধারাবাহিকতায়
বর্তমানে বৈশিষ্ট্যগত দিক
থেকে মানুষের নিকটবর্তী প্রানী হল
শিম্পাঞ্জী বা বানর। কিন্তু মাছ থেকেই উৎপত্তি ঘটেছে মানুষের। তাহলে
কিভাবে??
ধারনা করা হয় ৩৫০ মিলিয়ন বছর
আগে মাছ একধরনের প্রেডিয়েটরের
অাক্রমনের শিকার হয়। সেই অাক্রমন
থেকে বাঁচতে ও নিজেদের অস্তিত্ব
রক্ষার্থে তারা বাধ্য হয় জলভাগ
ছেড়ে স্হলভাগে অাশ্রয় নিতে।
ধাপেধাপে স্হলভাগে বসবাসের জন্য
তাদের ফুলকা বিবর্তনের বিভিন্ন
পর্যায় অতিক্রম
করে করে ফুসফুসে রূপান্তরিত হয়। সেই
সাথে স্হলভাগে চলাফেরার জন্য
তাদের হাত ও
পা গজিয়ে তারা স্হলভাগের
প্রানীতে রূপান্তরিত হয়।
তবে বিবর্তনবাদের সংঙ্গা টি হচ্ছে"ডারউইনের মতে প্রকৃতি এই পরিবর্তন
আনে যেন ঐ প্রানী সেই
পরিবেশে টিকে থাকতে পারে। এটাই
বিবর্তনবাদ বা theory of evolution.
সেখান থেকেই বলা হয়েছে পৃথিবীর
সমস্ত চার হাত পা বিশিষ্ট
প্রানী এমনকি মানুষের
উৎপত্তি হয়েছে মাছ থেকে! তবে মাছ না বানর সন্দেহ থেকে যায় সকলের আর তা দুর করার জন্য ২০০৩ সালে যখন Human genome sequence
করা হল এবং তার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট
প্রকাশ করা হল তখন
বিজ্ঞানীরা অারো বেশী অাশ্চর্ষ
হলেন। দেখা গেল শুধু
শিম্পাঞ্জি না এমনকি মুরগীর সাথেও
মানুষের জিনগত মিল রয়েছে।
যা মুটামুটি ভাবে বিতর্কিত একটি ঘটনা তবে কি মানব সৃষ্টিরহস্য জনা যাবে না কখনও।
হতাশ হওয়ার কারন নেই আসুন এবার বিবর্তনবাদের কথা বাদ দিয়ে দেখি পবিত্র কোরআন সহ অনান্য পবিত্র ধর্মগ্রন্থ সমূজে মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কি বলা হয়েছে।
আনে যেন ঐ প্রানী সেই
পরিবেশে টিকে থাকতে পারে। এটাই
বিবর্তনবাদ বা theory of evolution.
সেখান থেকেই বলা হয়েছে পৃথিবীর
সমস্ত চার হাত পা বিশিষ্ট
প্রানী এমনকি মানুষের
উৎপত্তি হয়েছে মাছ থেকে! তবে মাছ না বানর সন্দেহ থেকে যায় সকলের আর তা দুর করার জন্য ২০০৩ সালে যখন Human genome sequence
করা হল এবং তার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট
প্রকাশ করা হল তখন
বিজ্ঞানীরা অারো বেশী অাশ্চর্ষ
হলেন। দেখা গেল শুধু
শিম্পাঞ্জি না এমনকি মুরগীর সাথেও
মানুষের জিনগত মিল রয়েছে।
যা মুটামুটি ভাবে বিতর্কিত একটি ঘটনা তবে কি মানব সৃষ্টিরহস্য জনা যাবে না কখনও।
হতাশ হওয়ার কারন নেই আসুন এবার বিবর্তনবাদের কথা বাদ দিয়ে দেখি পবিত্র কোরআন সহ অনান্য পবিত্র ধর্মগ্রন্থ সমূজে মানুষ সৃষ্টি সম্পর্কে কি বলা হয়েছে।
সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন,
ﻭَﺟَﻌَﻠْﻨَﺎ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻤَﺎﺀِ ﻛُﻞَّ ﺷَﻲْﺀٍ ﺣَﻲٍّ ‘আর প্রাণবান সমস্ত কিছু সৃষ্টি করলাম পানি হ’তে’ (আম্বিয়া ২১/৩০) ।
গবেষণায় দেখা যায় সাগরের অভ্যন্তরের পানিতে যে প্রোটোপ্লাজম বা জীবনের আদিম মূলীভূত উপাদান রয়েছে তা থেকেই সকল জীবের সৃষ্টি। আবার সকল জীবদেহ কোষ দ্বারা গঠিত। আর এই কোষ গঠনের মূল উপাদান হচ্ছে পানি।
মহান আল্লাহর ভাষায়, ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟﻨَّﺎﺱُ ﺇِﻧَّﺎ ﺧَﻠَﻘْﻨَﺎﻛُﻢْ ﻣِﻦْ ﺫَﻛَﺮٍ ﻭَﺃُﻧْﺜَﻰ ﻭَﺟَﻌَﻠْﻨَﺎﻛُﻢْ ﺷُﻌُﻮْﺑًﺎ ﻭَﻗَﺒَﺎﺋِﻞَ ﻟِﺘَﻌَﺎﺭَﻓُﻮْﺍ ‘হে মানবমন্ডলী! আমরা তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি। আর তোমাদেরকে বিভিন্ন বংশ ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যেন তোমরা পরস্পরে পরিচিতি লাভ করতে পার’ (হুজুরাত ৪৯/১৩) ।
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান আবিষ্কার করেছে ‘মানব ক্লোন’। এই ক্লোন পদ্ধতিতে সন্তান জন্ম দিতে গেলে পুরুষের জীব কোষের প্রয়োজন। অর্থাৎ একজন পুরুষের জীব কোষ বা শুক্রাণু ব্যতীত একজন নারী সন্তান জন্ম দানে অক্ষম।
ﻭَﺟَﻌَﻠْﻨَﺎ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻤَﺎﺀِ ﻛُﻞَّ ﺷَﻲْﺀٍ ﺣَﻲٍّ ‘আর প্রাণবান সমস্ত কিছু সৃষ্টি করলাম পানি হ’তে’ (আম্বিয়া ২১/৩০) ।
গবেষণায় দেখা যায় সাগরের অভ্যন্তরের পানিতে যে প্রোটোপ্লাজম বা জীবনের আদিম মূলীভূত উপাদান রয়েছে তা থেকেই সকল জীবের সৃষ্টি। আবার সকল জীবদেহ কোষ দ্বারা গঠিত। আর এই কোষ গঠনের মূল উপাদান হচ্ছে পানি।
মহান আল্লাহর ভাষায়, ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟﻨَّﺎﺱُ ﺇِﻧَّﺎ ﺧَﻠَﻘْﻨَﺎﻛُﻢْ ﻣِﻦْ ﺫَﻛَﺮٍ ﻭَﺃُﻧْﺜَﻰ ﻭَﺟَﻌَﻠْﻨَﺎﻛُﻢْ ﺷُﻌُﻮْﺑًﺎ ﻭَﻗَﺒَﺎﺋِﻞَ ﻟِﺘَﻌَﺎﺭَﻓُﻮْﺍ ‘হে মানবমন্ডলী! আমরা তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি। আর তোমাদেরকে বিভিন্ন বংশ ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যেন তোমরা পরস্পরে পরিচিতি লাভ করতে পার’ (হুজুরাত ৪৯/১৩) ।
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান আবিষ্কার করেছে ‘মানব ক্লোন’। এই ক্লোন পদ্ধতিতে সন্তান জন্ম দিতে গেলে পুরুষের জীব কোষের প্রয়োজন। অর্থাৎ একজন পুরুষের জীব কোষ বা শুক্রাণু ব্যতীত একজন নারী সন্তান জন্ম দানে অক্ষম।
এছাড়াও হিন্দু ধর্মগ্রন্থ
ভ্রম্মাপুরানে বলা হয়েছে ভ্রম্মা (ভগবান)
মানব ও মানবীর আকৃতি প্রদান করেন। নর
মানবকে বলা হয় স্বয়ম্ভু মানু আর
নারী স্বতরূপা। মানবকুলের
উৎপত্তি হয়েছে মানু থেকে।
Jewish Bible Genesis chapter 2:7 এবং chapter
1:26 এ বলা হয়েছে God তৈরী করলেন
মানব মাটি থেকে এবং তার
নাসিকাতে ফু দিলেন যার ফলে তার
মাঝে প্রানের উদ্ভব হল।
আরো বলা হয়েছে God নিজ
আকৃতিতে মানব সৃষ্টি করেছেন এবং জল,
বায়ু, স্হল ও পৃথিবীতে বিদ্যমান সমস্ত
প্রানীর উপর তাকে অাধিপত্য দান
করেছেন।
খ্রিষ্টীয় বাইবেল Corinthians chapter 15:22
& 15:45 একই ভাবে Adam এর
দেহে প্রানের সঞ্চারের
কথা বলা হয়েছে। তাছারা New
Testament এ Genesis এর chapter এর
উদৃত্তি দেয়া হয়েছে।
একইভাবে সর্বশেষ ধর্মগ্রন্থ আল
কোরআনের chapter 2:30-39, chapter 7:19-25,
chapter 20:116-126 এই সবগুলো chapter এ আরও
বিস্তারিত ভাবে মানুষের সৃষ্টি,
তাদের প্রথম অবস্থান ও
পৃথিবীতে অার্বিভাব
বর্ননা করা হয়েছে।
বিজ্ঞানের
কল্যানে আমরা জানি যে DNA এর
মাঝে লুকিয়ে আছে সব প্রানীকুলের
গঠনকৌশল যা মুলত চারটি বিশেষ
উপাদান দিয়ে তৈরী। মানুষ থেকে শুরূ
করে সমগ্র জীবকুল এই চারটি বিশেষ
উপাদানের ভিন্ন ভিন্ন বিন্যাস মাত্র।
যেখানে মানুষ এবং শিম্পাঞ্জীর
মধ্যে genetic ব্যবধান মাত্র ১-২% অথচ
শিম্পাঞ্জি শিম্পাঞ্জিই থেকে গেল
আর আমরা হয়ে গেলাম সৃষ্টির
সেরা আশরাফুল মাখলুকাত। নিশ্চয় এ
সৃষ্টি রহস্যের মাঝে রয়েছে সেই মহান
কারিগরের হাত যিনি সামান্যতম
ব্যবধান তৈরী করে হাজার হাজার
বৈচিত্র্যময় প্রানীকুল তৈরি করেছেন।
বিজ্ঞানের ভাষায়
যাকে আমরা বিবর্তন
বলে জানি এবং ধরে নিয়েছি প্রকৃতির
সাথে খাপ খাইয়ে নেয়ার জন্যই
প্রানীকুলের এই বৈচিত্র্যতা কিন্তু
এটাও কি করে অস্বীকার করি যে এই
বৈচিত্র্যতা আনার পিছনে হয়ত
রয়েছে সেই মহান সত্বার হুকুম যার
নিদর্শনায় ও ইচ্ছাতেই পরিচালিত
হচ্ছে এই বিবর্তন।
শেষ করছি আরো একটি রেফারেন্স
দিয়ে। আল
কুরআনে সুরা বাকারা আয়াত ৬৫-৬৬
এবং সুরা আরাফ আয়াত ১৬৩-১৬৬
তে বর্ননা করা হয়েছে এমন এক
সম্প্রদায়ের কথা যারা আল্লাহর
নির্দেশনাকে অগ্রাহ্য করার
কারনে আল্লাহ তাদের দেহগঠন
পরিবর্তন করে বানরে রূপান্তর করে দেন।
সুতরাং মানব
সৃষ্টি প্রক্রিয়া কিংবা বানর
থেকে মানুষ নাকি মানুষ থেকে বানর
এটি একটি অমিমাংসিত বিষয়
যা বিবর্তনবাদ ও ধর্মের দৃষ্টিকোন
থেকে একই সাথে ব্যাখ্যা করা যায়
না।
ভ্রম্মাপুরানে বলা হয়েছে ভ্রম্মা (ভগবান)
মানব ও মানবীর আকৃতি প্রদান করেন। নর
মানবকে বলা হয় স্বয়ম্ভু মানু আর
নারী স্বতরূপা। মানবকুলের
উৎপত্তি হয়েছে মানু থেকে।
Jewish Bible Genesis chapter 2:7 এবং chapter
1:26 এ বলা হয়েছে God তৈরী করলেন
মানব মাটি থেকে এবং তার
নাসিকাতে ফু দিলেন যার ফলে তার
মাঝে প্রানের উদ্ভব হল।
আরো বলা হয়েছে God নিজ
আকৃতিতে মানব সৃষ্টি করেছেন এবং জল,
বায়ু, স্হল ও পৃথিবীতে বিদ্যমান সমস্ত
প্রানীর উপর তাকে অাধিপত্য দান
করেছেন।
খ্রিষ্টীয় বাইবেল Corinthians chapter 15:22
& 15:45 একই ভাবে Adam এর
দেহে প্রানের সঞ্চারের
কথা বলা হয়েছে। তাছারা New
Testament এ Genesis এর chapter এর
উদৃত্তি দেয়া হয়েছে।
একইভাবে সর্বশেষ ধর্মগ্রন্থ আল
কোরআনের chapter 2:30-39, chapter 7:19-25,
chapter 20:116-126 এই সবগুলো chapter এ আরও
বিস্তারিত ভাবে মানুষের সৃষ্টি,
তাদের প্রথম অবস্থান ও
পৃথিবীতে অার্বিভাব
বর্ননা করা হয়েছে।
বিজ্ঞানের
কল্যানে আমরা জানি যে DNA এর
মাঝে লুকিয়ে আছে সব প্রানীকুলের
গঠনকৌশল যা মুলত চারটি বিশেষ
উপাদান দিয়ে তৈরী। মানুষ থেকে শুরূ
করে সমগ্র জীবকুল এই চারটি বিশেষ
উপাদানের ভিন্ন ভিন্ন বিন্যাস মাত্র।
যেখানে মানুষ এবং শিম্পাঞ্জীর
মধ্যে genetic ব্যবধান মাত্র ১-২% অথচ
শিম্পাঞ্জি শিম্পাঞ্জিই থেকে গেল
আর আমরা হয়ে গেলাম সৃষ্টির
সেরা আশরাফুল মাখলুকাত। নিশ্চয় এ
সৃষ্টি রহস্যের মাঝে রয়েছে সেই মহান
কারিগরের হাত যিনি সামান্যতম
ব্যবধান তৈরী করে হাজার হাজার
বৈচিত্র্যময় প্রানীকুল তৈরি করেছেন।
বিজ্ঞানের ভাষায়
যাকে আমরা বিবর্তন
বলে জানি এবং ধরে নিয়েছি প্রকৃতির
সাথে খাপ খাইয়ে নেয়ার জন্যই
প্রানীকুলের এই বৈচিত্র্যতা কিন্তু
এটাও কি করে অস্বীকার করি যে এই
বৈচিত্র্যতা আনার পিছনে হয়ত
রয়েছে সেই মহান সত্বার হুকুম যার
নিদর্শনায় ও ইচ্ছাতেই পরিচালিত
হচ্ছে এই বিবর্তন।
শেষ করছি আরো একটি রেফারেন্স
দিয়ে। আল
কুরআনে সুরা বাকারা আয়াত ৬৫-৬৬
এবং সুরা আরাফ আয়াত ১৬৩-১৬৬
তে বর্ননা করা হয়েছে এমন এক
সম্প্রদায়ের কথা যারা আল্লাহর
নির্দেশনাকে অগ্রাহ্য করার
কারনে আল্লাহ তাদের দেহগঠন
পরিবর্তন করে বানরে রূপান্তর করে দেন।
সুতরাং মানব
সৃষ্টি প্রক্রিয়া কিংবা বানর
থেকে মানুষ নাকি মানুষ থেকে বানর
এটি একটি অমিমাংসিত বিষয়
যা বিবর্তনবাদ ও ধর্মের দৃষ্টিকোন
থেকে একই সাথে ব্যাখ্যা করা যায়
না।
জীবনের উৎপত্তি ও বিবর্তন
জীবনের উৎপত্তি ও বিবর্তন
আধুনিক জীববিজ্ঞান বলে, কোষ হচ্ছে জীবনের মূল একক, আর জীন হল বংশগতিবিদ্যার মূল একক। আর বিবর্তন হল একমাত্র প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে নতুন প্রজাতির জীব সৃষ্টি হয়। বিবর্তনে একমাত্র প্রধান কারণ হচ্ছে অভিযোজন ক্ষমতার ত্রুটিপূর্ণ আচরণ। তবে জীব-রসায়নও কম দায়ী নয়। আসলে জীবদহে প্রতিনিয়ত চলছে Carmichael reaction যার ফল সরুপ পরিবর্তত হচ্ছে জিনোমের সিকুয়েন্স। আসলে জীব রসায়ন বা প্রাণরসায়ন হচ্ছে জীবনের রসায়ন নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখায় আলোচনা, পর্যালোচনা, গবেষণা করা হয় তাই হল প্রাণরসায়ন বা জীবরসায়ন।
উদ্ভিদবিজ্ঞান বা উদ্ভিদ-জীববিদ্যা হচ্ছে জীববিজ্ঞানের এমন একটি শাখা যা জীবন্ত ও জীবাশ্ম উদ্ভিদ নিয়ে বৈজ্ঞানিক নিরীক্ষণ সংক্রান্ত কাজ করে থাকে। আণবিক জীববিজ্ঞান এমন শাখা যেখানে সমস্ত জীবিত বস্তুর প্রধানতম অণুসমূহ যথা নিউক্লিয়িক অ্যাসিড ও প্রোটিন-এর গঠন ও কাজ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।যার থেকে বেরিয়ে আসে নতুন ভেরিয়েশনের জিনতাত্বিক নতুন বৈশিষ্ট্য ও বৈচিত্র্য। জীববিজ্ঞান একটি উপশাখা যেখানে প্রজাতির উৎপত্তি ও ক্রমবিবর্তন নিয়ে গবেষণা করা হয়। আর যেখানে জীবিত অর্গানিজমের বিস্তৃতি, বিন্যাস ও প্রাচুর্য এবং এসব অর্গানিজমের মধ্যে আন্তঃক্রিয়া ও পরিবেশের অন্যান্য উপাদানের সাথে এদের অন্ত:ক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করা হয় তাই পরিবেশবিজ্ঞান।আণবিক জীববিজ্ঞান, যাতে জীবপদার্থবিজ্ঞান ও জীবরসায়ন অন্তর্গত শাখা থেকে আধুনিক জীববিজ্ঞানের সবচেয়ে মৌলিক অবদানগুলি এসেছে। সমস্ত জীবিত বস্তুর প্রধানতম অণুসমূহ যথা নিউক্লিয়িক অ্যাসিড ও প্রোটিন -এর গঠন ও কাজ সম্পর্কে এখন আমরা অনেক কিছু জানি। বংশগতির কৌশল নির্ধারণ ছিল আধুনিক বিজ্ঞানের অন্যতম প্রধান আবিষ্কার।১৯৭০-এর দশকে এসে জীববিজ্ঞানের একটি অন্যতম প্রধান শাখা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই শাখার কেন্দ্রীয় শাস্ত্র হল বিবর্তনমূলক জীববিজ্ঞান, যাতে বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইনের অবদান বহুদিন পরে যথাযথ মর্যাদা পায়। জীবসমষ্টি বংশগতিবিদ্যা (Population genetics), যেখানে জীবসমষ্টিগুলির ভেতরে জীনের পরিবর্তন গবেষণা করা হয়, এবং বাস্তুবিজ্ঞান, যেখানে প্রাকৃতিক আবাসস্থলে জীবসমষ্টির আচরণ গবেষণা করা হয়, ১৯৩০ -এর দশক থেকে শাস্ত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। ১২ ফেব্রুয়ারি বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী ও দার্শনিক চার্লস রবার্ট ডারউইনের দ্বি-শততম জন্মবর্ষ
বৈজ্ঞানিক চিন্তার বিভিন্ন অঙ্গনে উনিশ শতকে যে সব তাৎপর্যপূর্ণ ঐতিহাসিক ঘটনা সংঘটিত হয়, বিবর্তনবাদ তাদের মধ্যে নিঃসন্দেহে অন্যতম। বিভিন্ন ধর্ম ও ধর্মতাত্ত্বিক দর্শন অনুসারে অনাদি অনন্তকাল থেকে বিরাজমান পরমেশ্বর এক আদেশবলে সৃষ্টি করেন এ জগৎ ও জীবকুল। যেমন, উপনিষদে আছে পরমেশ্বর চিন্তা করলেন ‘একেলা ন রমেত’ (আমি আর একা থাকব না), এক থেকে বহু সৃষ্টি করবো। ফলে তৎক্ষণাৎ সৃষ্টি হলো বিশ্বব্রহ্মাণ্ড। ইহুদি ও খিস্টীয় ধর্ম মতেও এ ধারণার সমর্থন রয়েছে। যেমন, স্রষ্টার ইচ্ছা থেকেই সৃষ্টি হয়েছে সমস্ত জগৎসংসার। এ কাহিনী বিবৃত বাইবেলের আদি পর্বে। ওখানে বলা হয়েছে ঈশ্বরের ইচ্ছায় শূন্য থেকে প্রথমে আলোর এবং তার পর ছ’দিন ধরে ক্রমান্বয়ে গ্রহ নক্ষত্র উদ্ভিদ প্রাণী এবং সর্বশেষে আদিমানব আদমের সৃষ্টি। আদমের অস্থিপঞ্জর থেকে সৃষ্টি করা হয় ঈভ বা হাওয়াকে। ছ’দিনে সৃষ্টিকর্ম সম্পন্ন করে সপ্তম দিনে ঈশ্বর বিশ্রাম নেন। সেদিনের স্মরণেই খ্রিস্টানরা রবিবারে সাপ্তাহিক বিশ্রাম নেয়।
বৈজ্ঞানিক মনোবৃত্তির অনুপস্থিতিতে এবং ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রাধান্যের ফলে মধ্যযুগে অবশ্য জগৎকে ব্যাখ্যা করা হয় স্থির নিশ্চল বলে। কিন্তু আধুনিক যুগে বিবর্তনের ধারণা আবার নতুন করে বিস্তার লাভ করে। যেমন, ডেকার্ট (১৫৯৬-১৬৫০), লাইবনিজ (১৬৪৬-১৭১৬) ও কান্ট (১৭২৪-১৮০৪) প্রমুখ আধুনিক দার্শনিকদের চিন্তায় বিবর্তনের ধারণা কোন না কোনোভাবে উপস্থিত ছিল। পরিবেশের সঙ্গে অভিযোজনের মাধ্যমে প্রাণীকুল কীভাবে নিম্নতর পর্যায় থেকে ক্রমশ উচ্চতর পর্যায়ে বিবর্তিত হয়ে থাকে, এ ব্যাপারে ফরাসী প্রকৃতিবাদী দার্শনিক ল্যামার্ক (১৭৪৪-১৮২৯) বিস্তৃত ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন। এসব মতের সূত্র ধরেই জীব ও জগতের বিবর্তন ব্যাখ্যায় অগ্রসর হলেন বিশিষ্ট ব্রিটিশ বিবর্তনবাদী চিন্তাবিদ চার্লস ডারউইন (১৮০৯-৮২)।
কিন্তু আধুনিক জীববিজ্ঞান এই আকস্মিক সৃষ্টিবাদের ধারণা প্রত্যাখ্যান করে এবং এর স্থলে প্রবর্তন করে বিবর্তন বা ক্রমবিকাশের ধারণা। এ মতে, জগৎ ও জীবনে প্রতিনিয়ত যে সব ঘটনা ঘটে সেগুলোর কোনোটিই সম্পূর্ণ নতুন নয়; প্রতিটি ঘটনাই তার পূর্ববর্তী ঘটনা ক্রমবিকাশের ফল। জগতের অগণ্য জীবজন্তু, কীটপতঙ্গ তথা সব জৈব ও অজৈব সত্তা এক সহজ সরল আদিম অবস্থা থেকে ক্রমবিকশিত হয়ে চলেছে বিরামহীনভাবে। পরিবেশ ক্রমশ অনুকূল হয়ে ওঠে এবং আর্বিভাব ঘটে রকমারি রাসায়নিক পদার্থের। এ প্রক্রিয়ায়ই উপযুক্ত আবহাওয়া, বায়ু ও পানির আবির্ভাবের ফলে ক্রমশ উদ্ভব ঘটে উদ্ভিদ ও বিভিন্ন প্রাণীর। শুরুতে মূল পদার্থিক ও রাসায়নিক উপাদানগুলো ছিল সরল কিন্তু এলোমেলো অবস্থায়। বিবর্তন প্রক্রিয়ায় আস্তে আস্তে এগুলো সুশৃঙ্খল জটিল রূপ ধারণ করতে থাকে। বিবর্তন মানে সরল থেকে যৌগিক, বিশৃঙ্খল থেকে সুশৃঙ্খল এবং অনুন্নত থেকে উন্নত অবস্থায় ক্রমিক বিকাশ বা উত্তরণ। এ বিবর্তন ধারার বিভিন্ন স্তর পরস্পর বিচ্ছিন্ন নয়, বরং ধারাবাহিক অনবচ্ছিন্ন। জগতের সবকিছুই প্রবহমান ও পরিবর্তনশীল। এখানকার কোনোকিছুই সম্পূর্ণ নতুন নয়, সবই পূর্ববর্তী বস্তু ও ঘটনার ক্রমবিকাশের ফল। বিবর্তনবাদের এ বক্তব্য ব্যাপক সমর্থন ও জনপ্রিয়তা লাভ করে উনিশ শতকে। তখন থেকে সৃষ্টিবাদের শক্তি হ্রাস পেতে থাকে। মানুষসহ বিভিন্ন জীবজন্তু কীভাবে বিবর্তিত হয় তার এক চমৎকার ব্যাখ্যা দিয়েছেন চার্লস ডারউইন। বিবর্তনবাদে ডারউইনের অবদান প্রধানত জীবজগৎকে কেন্দ্র করে। শৈশব থেকেই উদ্ভিদ ও প্রাণিজগতের প্রতি তিনি বিশেষভাবে আকৃষ্ট ছিলেন। পরবর্তীকালে তিন পড়াশোনাও করেন। এ বিষয়েই। ছাত্রজীবন শেষ করে যখন কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করেন, তখন একদিন তার পছন্দ করা বিষয়ে গবেষণা পরিচালনা করার এক বিরাট সুযোগ আসে। এইচএমএস বিগল নামক একটি জাহাজ বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান কাজে বিশ্বপরিক্রমায় বের হয় এবং ডারউইন তাতে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানী হিসাবে একটি চাকরি পান। দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে ঐ জাহাজে করে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সংগৃহীত জৈব উপাত্ত নিয়ে তিনি গবেষণা শুরু করেন।বিবর্তন সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা প্রদান করেন । ডারউইনের মতে, পৃথিবীর জীবজন্তু বর্তমানে যে যে অবস্থায় আছে, শুরুতে সে অবস্থায় ছিল না। এক আদিম অপরিপক্ক অবস্থা তেকে ক্রমিক বিবর্তন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে তারা বর্তমানের অপেক্ষাকৃত জটিল অবস্থায় উপনীত হয়েছে। প্রকৃতি এক বিরামহীন সংগ্রামে নিয়োজিত। যারা সর্বাধিক যোগ্য তারাই এ জীবন সংগ্রামে টিকে থাকে। যারা দুর্বল এবং যারা পরিবেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে অক্ষম, তাদের বিলুুপ্তি অনিবার্য।
এ মতবাদের মূল অর্থ এখন আমাদের কাছে পরিষ্কার। যে বিবর্তন-প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রজাতি বর্তমান অবস্থায় উপনীত হয়েছে, মানবজাতিও তার অন্তর্ভুক্ত। মানুষের মধ্যেও বেঁচে থাকার সংগ্রাম অব্যাহত এবং মানুষের বেলায়ও শক্তিশালীরাই সংগ্রাম জয়ী হয়। এবং এ বিবর্তন-প্রক্রিয়ায় মানুষের দৈহিক ও মানসিক প্রকৃতিতেও বিরাট পরিবর্তন ঘটে থাকে চিন্তা ও গবেষণার মাধ্যমে। ডারউইন এই নিশ্চিন্ত সিদ্ধান্তে উপনীত হব যে, মানুষ এক বানর ও মানুষের মধ্যে যে পার্থক্য লক্ষণীয়, তার মূলেও রয়েছে সর্বজনীন বিবর্তননীতির প্রভাব। বেঁচে থাকার সংগ্রামের অভিজ্ঞতার ফলে মানুষের চিন্তা ও বুদ্ধিতে এমন অনেক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে, যার ফলে সে পবিেশের প্রতিকূলতার মোকাবেলা করে জয়ী হতে পেরেছে।
কোপারনিকাস ও গ্যালিলিও পৃথিবীকে বিশ্বের কেন্দ্রীয় অবস্থান থেকে সরিয়ে এবং সৌরজগতের এটি গ্রহে পরিণত করে মানুষকে যেমন সব রকমের জ্যোতির্বিদ্যাকে কেন্দ্র্রিয়তা ও গুরুত্ব থেকে বঞ্চিত করেছিলেন, ডারউইন তাঁর বিবর্তনবাদেও তেমনি অপরাপর যেকোনো প্রাণীর ন্যায় মানুষও এক আদি সরল অবস্থা থেকে উদ্ভূত এবং অন্যান্য প্রজাতির ন্যায় মানুষও ক্রমিক বিবর্তনের মধ্যমে তার নিজস্ব চেষ্টায় বর্তমান অবস্থায় উপনীত হয়েছে।
বলা বাহুল্য, ডারউইনের বিবর্তনবাদী মত খ্রিস্টধর্মে বর্ণিত সৃষ্টিতত্ত্বেও বিরোধী। ডারউইনের মতে, জগতে মানুষের কোনো বিশেষ সুুবিধাজনক অবস্থান নেই, এবং জাগতিক ব্যাপারে বিধাতার হস্তক্ষেপের প্রশ্ন ওঠে না। এ মতের প্রভাব বাইবেল বর্ণিত অলৌকিক ঘটনাবলী সম্বন্ধে অনেকেই স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে শুরু করে এবং এভাবে ধর্মীয় ব্যাপারাদি নিয়ে জনমনে সংশয়ের সৃষ্টি হয়। ডারউইনেরও প্রায় তিনশো বছর আগে কোপারনিকাস ও গ্যালিলিও প্রমুখ বিজ্ঞানী নতুন ধর্মবিরুদ্ধ মত প্রচার করে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। বিজ্ঞানীদের মধ্যে এ মত নিয়ে তুমুল মতবিরোধ সৃষ্টি হয় এবং বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এর তীব্র নিন্দা করে।
তবে ডারউইনের সময় থেকে বিজ্ঞানীরা যেসব তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করেছেন তাতে বিবর্তনবাদী অনুমান সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে এবং বিজ্ঞানীরা আজ সাধারণভাবে এ মতকে সত্য বলে গ্রহণও করেছেন। কোপারনিকাসের জ্যোতির্বিদ্যা যেমন এর ঘোষণার পঁচাত্তর বছর পরে সাধারণ মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছিল, ঠিক তেমনি আজকের দিনের মানুষও ডারউইনের মতকে ব্যাপকভাবে গ্রহণ করেছে। তবে একথা ঠিক যে, কোপারনিকাসের সূর্যকেন্দ্রিক মত আর ডারউইনের জৈব বিবর্তনবাদ, এ দুয়ের কোনোটিই আজও সব মহলে সমানভাবে গৃহীত ও আদৃত নয়। তাই দেখা যায়, বিবর্তনের গোটা ধারণাটিকেই আজও কেউ কেউ সংশয়ের দৃষ্টিতে দেখে থাকেন।
বিবর্তনবাদ আজ একটি প্রতিষ্ঠিত মতবাদ। আর এর পেছনে বৈজ্ঞানিক যুক্তি-প্রমাণও রয়েছে প্রচুর। এ মত জ্যোতির্বিজ্ঞান, ভূবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান প্রভৃতি বিজ্ঞানের গবেষণালব্ধ যুক্তিপ্রমাণ দ্বারা সমর্থিত। জ্যোতির্বিজ্ঞানের গবেষণা থেকে জানা যায় যে, সৌরমন্ডল ও নক্ষত্রপুঞ্জের বর্তমান অবস্থা লক্ষ-কোটি বছরের ক্রমবিবর্তনের ফল। সূর্য ও অন্যান্য গ্রহ-উপগ্রহের শক্ত হওয়ার এবং পৃথিবীর একটা নিরেট অবস্থা ধারণের এবং পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা ও লোকালয় গড়ে ওঠার জন্য সুদীর্ঘ সময়ের প্রয়োজন ছিল। মাটির বিভিন্ন স্তর পরীক্ষা করে ভূবিজ্ঞানীরা এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, আমাদের এই ধরিত্রী একটি আদিম তরল অগ্নিময় অবস্থা থেকে ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয়ে বর্তমান কঠিন অবস্থা ধারনা করেছে।
মাটির নিচের বিভিন্ন ভূস্তরে কিছু অধুনালুপ্ত প্রাচীন জীবের শিলীভূত নিদর্শন পাওয়া গেছে। এ থেকে বোঝা যায় যে, বর্তমান প্রাণীকুল সেসব প্রাচীন প্রাণীরই বিবর্তিত রূপ। আধুনিক জীববিজ্ঞানের ভাষাও অনুরূপ। বর্তমানে আমরা যেসব জীবজন্তু দেখছি তাদের উৎপত্তি আদিকালের জীবজন্তু থেকে। সেদিনের জীবজন্তু ছিল ভিন্নতর আকার ও অবয়বের, এবং তারা বর্তমান রূপ পরিগ্রহ করেছে ক্রমিক বিবর্তনের মধ্য দিয়ে। মানুষের বেলায়ও ঠিক একই কথা প্রযোজ্য। বর্তমানে আমরা মানবজাতির যে অবস্থা দেখছি তা হঠাৎ করে এই রূপ ধারণ করেনি। এখন আমরা মানুষের যেরকম দেহ ও মন প্রত্যক্ষ করছি, আদিযুগের মানুষের দেহ ও মন তেমনটি ছিল না। কোনো জীবজন্তুই সবসময় একরকম থাকে না। জীবজগতের বিভিন্ন জাতি-প্রজাতি যেমন চিরকাল এক অবস্থায় থাকে না, তেমনি সমাজ ও সামাজিক অনুশাসনও পূর্বাপর একরকম থাকে না। সমাজবিজ্ঞানীর মতে, মানুষের যেসব সামাজিক রীতি-নীতি, আচার-অনুষ্ঠান, মূল্যমান ও মূল্যবোধ সেগুলোও এক ক্রমিক পরিবর্তনধারা বা ক্রমবিকাশের ফল।
বিবর্তনের মূল প্রকল্পটিতেও ডারউইনের সময় থেকে ক্রমশ উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। জীবনসংগ্রাম ও যোগ্যতমের টিকে থাকার মাধ্যমে বিবর্তনকে সুষ্ঠুভাবে ব্যাখ্যা করা যায় কি না এবং বিবর্তন ব্যাখ্যায় অন্য কেনো নতুন কিছু অবতারণার প্রয়োজন আছে কি না, এ নিয়ে আজও প্রশ্ন উঠেছে। বিবর্তনের নিরবচ্ছিন্নতা সম্বন্ধেও কেউ-কেউ যুক্তি দিয়ে বলেছেন যে, বিবর্তন-প্রক্রিয়া সুসংবদ্ধ ও ক্রমিক অগ্রগতির নির্দেশক নয়, বরং এর মধ্যে প্রায়শই এমন কিছু আকস্মিক পরিবর্তন দেখা যায় যেগুলো বিবর্তনের ক্রমিক ও ধারাবাহিক বৈশিষ্ট্যকে বিঘ্নিত করে।
যাইহোক, জগৎ ও জীবনকুলের বিবর্তনাবাদী ব্যাখ্যা ধর্ম ও বিভিন্ন সমাজবিজ্ঞানের বেলায় সুদূরপ্রসারী প্রভাব বিস্তার করেছে। বিশেষ করে, নীতিবিদ্যার চিন্তা-ভাবনা ও ধ্যান-ধারণায় বিবর্তনবাদের প্রভাব যুগান্তকারী। এ মতে, অতীতের নীতিবিদরা যেসব স্থির ও অপরিবর্তনীয় বিধি-নিয়মের কথা বলেছিলেন সেগুলো আসলে তেমন নয়। যেমন, কান্টের দৃষ্টিতে যেসব নৈতিক নিয়মছিল অপরিবর্তনীয় ও প্রাকসিদ্ধ বিবর্তনবাদের প্রভাবে সেগুলোকে দেখা হয় স্বাভাবিক ঐতিহাসিক পরিবর্তনের ফলশ্রুতি হিসেবে। বিবর্তনবাদের প্রভাবে অনপেক্ষ নৈতিক বিশ্বাসের স্থলে আপেক্ষিকতা ক্রমবর্ধমানা গুরুত্ব লাভ করতে পারে। জীবনসংগ্রাম, প্রাকৃতিক নির্বাচন এবং সবচেয়ে উপযুক্তদের বেঁচে থাকার ডারউইনীয় ধারণা শিক্ষিত মহলে ক্রমশ জনপ্রিয় হতে থাকে। তখন এ ধারণা বদ্ধমূল হয়ে ওঠে যে, মানুষসহ সব জীবজন্তুই প্রাকৃতিক কার্যকারণ নিয়মের আওতাধীন, এবং এ নিয়মেই তারা কোনো চেতন সত্তা কিংবা ঈশ্বরের সাহায্য ছাড়াই ক্রমবিকশিত হয়ে বর্তমান অবস্থায় পৌঁছেছে। এ মতে, মানুষের আচরণের শুভাশুভ বিচারের মানদণ্ড খুঁজতে হবে প্রকৃতিজগতেই, কোনো অজানা অচেনা অতিপ্রাকৃত সত্তায় নয়। নৈতিক মূল্যবোধকেও বিচার করতে হবে প্রচলিত প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমেই।
জগতের এই নতুন বিবর্তনবাদী ব্যাখ্যা একদিকে কর্মের ক্ষেত্রে, অন্যদিকে সামাজিক বিজ্ঞানসমূহের বেলায় সুদূরপ্রসারী প্রভাব বিস্তার করে। এর ফলে অর্থনীতির পাঠ ও গবেষণায় অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানাদির বিকাশের ওপর অধিকতর গুরুত্ব আরোপ করা হয়, এবং আঠারো শতকের অর্থনীতিবিদেরা যেসব স্থির ও অপরিবর্তনীয় নিয়মের কথা বলেছিলেন সেগুলোকে প্রত্যাখ্যান করা হয়। এক কথায় অর্থনীতিকে মাটির পৃথিবীতে নামিয়ে এনে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণের আওতাভুক্ত করা হয়। নীতিবিদ্যার ক্ষেত্রের অনুরূপ প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। কান্টের দৃষ্টিতে যেসব নিয়ম ছিল অপরিবর্তনীয়, বিবর্তনবাদের প্রভাবে তাদের দেখা হয় ঐতিহাসিক পরিবর্তনের ফলশ্রুতি হিসাবে। অনপেক্ষ নৈতিক বিশ্বাসের স্থলে আপেক্ষিকতার ক্রমবর্ধমান গুরুত্বলাভ করে।
বিবর্তনবাদ ঐতিহাসিক অনুসন্ধান ও গবেষণাকে উৎসাহিত করে। ইতিহাসকে মনে করা হয় সেসব মানুষের মনের চাবিকাঠি হিসাবে যারা বস্তু ও ঘটনাকে দেখেন তাদের উৎপত্তি ও বিকাশের দৃষ্টিকোণ থেকে। উনিশ শতকের ইতিহাসবিদরা যখন পুরোপুরি বস্তুনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করলেন এবং মানুষ ও তার প্রতিষ্ঠানাদির বিবেচনায় ডারউইনের বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি অনুকরণ করলেন, তখনই সম্পূর্ণ হলো অতিপ্রাকৃতের অক্টোপাস থেকে ইতিহাসকে মুক্ত করার প্রক্রিয়া। সমাজবিজ্ঞানের পাঠ ও অধ্যয়নেও বিবর্তনবাদ সৃষ্টি করে এক নতুন প্রেরণা। প্রাণীদেহের গতিপ্রকৃতি যেমন তাদের পরিবেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, মানুষকেও তেমনি দেখা হলো সামাজিক প্রতিষ্ঠানাদির অংশ হিসাবে। সমাজবিজ্ঞানীরা ক্রমশ উপলব্ধি করলেন যে, এসব প্রতিষ্ঠান এক অবিরাম পরিবর্তনধারার অধীন। এরা স্থির হয়ে নেই; সুতরাং সমাজবিজ্ঞানে অনপেক্ষ নিয়মের কোনো স্থান নেই। আমরা শুধু সমাজের বর্ণনা ও শ্রেণীবিভাগ করতে পারি, কিন্তু কোনো অবস্থায়ই পূর্ণাঙ্গতার দাবি করতে পারি না।!
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)